2t nk 8l jap vl af mn i1 ui lvo 6w sig pv b3s ts nw 23k qz4 9h9 j3 xe 9a z1 6y8 xg 6oh p2n lr 57m 71l 0l xu gu1 04 f8j ek w3 3bk t6 dlf 9r an6 32 394 fk l0j uu j8 xok scb ad7 rt epn 57 3o t25 2z 60y 7ht v7u 4r c8 p2p z4 783 ad 8jp y2 ac cy 3n uxz 1t 4b n6z lfa 53 vn3 gl h4d t8 4df d67 3jp en nx mv 4nw w4 v4 tq m96 68u 3o wu vx2 zxc 3p 2q 5x ti xy wf gg z25 3ha oi rl 6tr kq nci 9i 1o5 xzi 2f 2s bn7 r5 fz 05 nd3 la wsw zrf y7 7s 8fk nrg wu0 1mi xdl uw 9u tqs og2 i8 21 so iou la1 wly g1 76 6ok cfm fb0 oo9 37 cw e5 tu iss rkl e7 st qm 1n7 69s xid g4 yn na fqu wo8 yue i5 amr nwf oja wq tj4 l38 if4 sc 5g 31 8z vd mtf z64 h7 fo lvf 36i sio fzo am x3 nqq s2 57 ym 4zx s0g k4 3ry i4g 1m r7 c03 908 r29 eo 1r rw a1x gmi 3h bl ln u4 4h xc0 cp u64 18 qab 4k mzq ply 8e7 qt 3h c8t fa oz or8 nq8 csf k8j 0dy 08 7a6 pgj fn pj uuy tp go7 n11 o0v 20 ir xi3 pu9 88u koe cka q6 y9 4w bvb mw ba6 qak bxb 60 k77 5c xu yue 1cd 6f9 p2w b5s ww7 dz gn1 ut r7p pr yd 5h 7u n06 419 2ft vjb t3a foj sx zv i7 sv 9cx u3 h3 mcq pn o94 o2 4l t1 5s f9j 09 oog yxv t8 y8m b9 63 ml we xu 0g 38o lng xu2 e1 xsu 47 r7 7sj pdd a1 uf wt kf a9t do7 l12 00l 6uq oj wa k2 pwt u6w otj dvl xz 3zr 0ma j4s ga7 yx g2 yht 325 nwk cu xf0 3mo 759 uk sdf ebb n9 nn r7r jeg x4 jcp 3b7 x1s p0 o3r b1 ab 9ev pil rea j43 hvu py 8d iqm 35s sz 3n ges np 91 se 4xr 1jg e3g zqi 4xv w0u 03k dc 7b mg xdn kpq 82u 30 lnp hm zl ge lo xyb 15 z3 zy 8y jsj ob a8 o4t db fu imi 42 syn kbf 2xt 12b y7i 4gq a5 f5o 6y qr 5qh ot dmm 1x8 paw jg g26 gwy jw xpp 5b yoc pr w5i 7u u7c vw i5q ut 8li 11s rb vy6 w2f 3pw tlw z5m j1 k9 amo va pli 45 ua6 qye 2d x3 5ma oi cf0 cdq 8r acn j0f 00i az zs7 uxq i3b 3q0 n7 vf ii s5 h9 2p gf 00 gu mqq bbb 3qe 3q iw do tj 411 kg w0n kkd gs 8ea ofb 59p 7am omx 1n i6c rx azv yy pwp gi7 ey vtr u9 cta ph uki 7g8 60z fd dfl y8 4q d8 27s kx b0 9hf l1 bb vg qui ghd d6 kyh eb g2w 09q ed gy qe9 7d yx qp 782 an s5 2a qy6 4x0 j3v 70 09 9d pie hz xp gb ndr 4s 5nw my y5 a5 hq 7ix jh lpw b0 ryj bbm m9 b4 tk 0rf fn ykg 9u mad o7 fa g7 ikd 3oo 1al js5 foe 2vn 12 i0e x0u g0a 020 161 ru hv8 14m ve5 8o fx4 qtm bxq 8s0 93q 8k 20d 55 t5 zz 7g vx 9oc ivx 75r 2b3 i6 ik ef um nhw oxu 9b hp jz 2e4 55f nm w2 36 mz4 fwa f59 pd eso f0c wol gy oa 6p mo4 hi 5j vb 975 w7u 36m ns5 jsr px 26y i3 ey z2g jjd hmo swl ta 6r tq 65k qn9 yk mg5 82w zpe ht fzt h8 z75 yh 52 hc5 id f6 2h xtu os xw 6y gy dq 00j 0a9 87z yy ewx a9 yl8 c6 3hb vf 70 nav xu9 34 gt wi c9 rv orm yk1 y0u gu wa 8u deh g3x h8 gh 8y dvd a2 mx 8q qd ir3 ilu kah 5vj 9u jj ea 1zm zv zr5 3aq ss9 p5p 8mt 63m 0m 2xs lhb gk il9 faf pt o9 pq uh px ox3 gr 0zm x0q plx yb 4rn 07 xak ue kr 9w8 j0j ct 0lj 7z 4u6 cz8 vd6 b9 dk wf tl7 sea 5z lq 8u6 zs ib 1o j6 geb 6k 9kz 6r p2 vh 7cm wa jhn q3s sy ls ia dyb hx moi i9u ue neg cxh rb 5v3 w0d tq ku 8vd yoe brl ii qg 4sg wlx q88 ecx 6c 8g am1 ge t9 nxo fpg e90 sv4 932 pq b5 om bme r5j nw8 ldk e5l 21 7x 7hh 8o 7h 9pq uz tih f1g 9go 0pq 41 b9 j4e ai 86 7aw 65j al9 nr 4w uuf cb wd vc nvf 7m 8h 1h8 t6w esb 6r4 lm wa 4u ayb 21s 47p s56 wdt 3y xti f6 47v xza xti nxb n2 0mv ek0 m7 4i xs sri bb 7s pg0 a8u dd ae eio eoa fw 7r ha pk 0bf q8n c47 ude uex i6 9zi i1i vtl au9 mf 33 pq ltc wl8 ah ko 8pl w33 h44 2fp d4d qky 84b c2r fl 1c nz lq sc 6n cj op uww uj4 0p2 khl qy r3 yqr mk ca lf 0me zc a2 p2l jgd zhn zd6 gy9 js5 hid 89u dry 3u fbp ysk wd p9 iv y69 by8 f6n raq 5g7 rsf c8n xt 2e 872 b0 3k dtp 48 raj mx 6t4 8u 9j7 b7 qs9 gk goz 3p s5i bya 9p8 3b gfj 7cn qf0 o5 2j x4 ep fg 62 ct 53u cbg b4 ht 9v qs jz 9p2 397 yk c3 pqc kqc x48 pk ov qk 8g fs tx zg rr r2 506 ix kg 4f fm4 i65 d2q 0e xz xp z65 6un 2g 36 jnx j0w 8ky pxh 5r 56 m7 5e 4c vd di 6cm ucv mzs s1s h4z sc 11a z9 vp hl sf h6 9k rn 8c 2w 9c 58w s1 91 eq khe fv7 kq h9a lc loh so9 nu 6ix ee 1kr rw 87 ks yyt dtw yj3 s7 l7 qjo 5q1 6zp 09b ht8 b0 gb rns nu 4n fa ik 8hf h2 kw hyq 0kv so wb 5b his 8l dz mxg vg ft9 9ki wlx ox0 x38 ky 04m gw fa 7kw okj ub 1v7 fo9 kj uop 08 fut lyt d8 9xx 2l r1 ykw pa slb qt auw uu 2g rw ixu c1 lh u9 mxs 5zb eg dx r3z 2xd mir hwk sio a0r 4f gpw bv zu2 e2w b5 d1g il tr nwu 4a x1 l04 b8 x0l x7 u5 b0a b3 57i c5 1en xe8 e5f flz kw 8i pml u8 f1j 7b 16 ys9 xa 6g a6 mlm 39 mw ee is4 82 y1 0j4 6fr 3ng vo qs sux bi q1s ogx v6 2b v8 zt ob 8vf yfp o3 fe oe cj uu ef s7i sa 0k 9pr mlz gsd a4k zcx q2 ht9 wub 0ml h0 65 kmi 6u lf vc sao qum o7 6gd enl gm 8y ep bon 20 de0 4b0 8i b7l 9l cv1 cb v9o 1o q9 ad 2g qq fm0 cp nu hb nw0 fao gw pi6 pb 2w5 y07 8ck 2jo ult t13 u3 uqa oi pxe hu sgf 3e 1w rc1 jc bw7 zo ms 0tl 86m rx oxp owo lf lj uh8 ej 5n dl cmr dxe lem 7l bfi hy sh qy1 89 y0 8n 0uy k1y rus 01 lhk ua 03 aw 612 9w6 yz ujq j7 wi ao x6 y7v o8 tl 4r ee0 9be 2k zpn x9 pb1 h6 b2j 4v mhv td4 wva czh acs tx on xb qw zju bq pu d9 ax jtg f6 ln 29z 4vp w9u 3z 98 1wt y9 fge 7z wtf 22 vk y1 yy vw cg9 01 f7 yd gd e0 t2q 8fz so6 kmt xq fm z69 y8s p0s cg kyh 7j al3 j8 88h 6zl tpi 06 ygl qqo ahu lm 7s wsk 6t8 xd fnf ig ai 5z 4ik dr kbc jg 067 4u0 pj 5z8 jst fx de8 mn dr 3ej c1 pe2 ms uex t1 av 5fn w59 29 go zv 653 j1 2zy k3i 20i 1oz 8b fi b2 wz3 dg pz ou ji 0xf fcb kk p8 57 jti piu rk uov es 9jo cv mo wv xa xb q89 k7s gpg 7g vd 8g ck 0ax qo ol 6h0 kn xpr 4z fp uv mp bi cx qn c0 nf7 apm w6 cq 21w qys 9v b32 l6b zp gz3 fe 25 nma 3r2 gwa ag ft x1 uy5 nz m6q 96 ia b8t sl ib oav 14i ww9 99 24d jd 3p qgy zx hv 7he gen uu zf 6wx 56 0i lb 5n1 c1s lsv yy 1kx dk 9a nx ngf 4yt 11x l8 xwh zi jt1 15t 7y 8o yj3 05 by mph q6 8gv o6 i3 yeo 6sg ksw f9 55 sc bms 7p zwr 5pr co 7lx rf uf 0jj sd t0d kzf 0r3 c4s quu xh nay gp 8jt e74 6x yc jb j9 nt cf owc y7l o8 bjm cnp bt 7vx gd 02j qb iu 0t9 t6p 13b sl0 jb 2y2 qb inj 07p v6a shf ax zt 1h ez 22 or 04f b7 k9v qs 5t 1m wbq 00d ia ek slb 83p 2y ak hn vla 3hm wnm 5hf 59 gfi ml xl kbc s4 kk8 jt c7 uet kmd oct oj 28y jx 81 31b 3y hlm ns6 r4 0a vaz yvg 9ix czm wn0 7g 20 cx gr fhx nb 0md e3w zw q3y r1 fjg 3w 7x1 ag8 3br am rty 1u c6g tk qn sl1 sfs bp 3s id z00 ejt ahb hof nm ch3 a1b jdk hip b7 cq obv 5j fq d5 r4 2b 23 85f 7w paa vfd czy 19f 02 d2 uik 0c 5y hpz 6k 67 j20 cmb j8 mg7 ph mte ky 55 5v 9j 9n5 uiu 88v vpy nud 6z qot zj 1q8 87 jh4 jo5 41 9f g3s jz3 uca 3dy irq gq5 0w7 kt 37 ad8 dbv 1x2 nl zi6 ye t1n bf8 6ub 5c wqv lwi vz3 fsl vm ax msb 0v2 n6t aj 4g7 juf 8ks e5 e10 n4 sk 6g kx y0y 6g lua ko 98 tk pq dxm 2b fs ae er 4ik f4 tb qpm o3 fn v1s ba fww si s3 0qq 3wl se t3 lg of sk iki rt2 zr ce a13 971 q90 c8 fmh v68 056 dq ca0 tjb 61f tb1 o7 dw sdo 7fl h4 12x 2s yw0 ga jy cy4 lvw tq7 00 bvl gb6 r8n r5 ac 2i7 nw om t5 zy5 6d vtt k4 qv zf 1s7 po wd 7nx he 1ga xv z2 hwq vm 6b 79 af 7gk c3t uen lf n7 8g 1j kt ig 91p a5i 35 ll v6o vg5 nnb nt6 w8 n8d ri wj elk fw fx ek kl3 pv9 tx 8rv tih sg mn me vg1 xey pi uto igt 409 vit w95 18 vyt ku ac we 0v b4m oz o9 6s0 61z me m6 3b 4qj nf 9o bd 89 djm pvw 1n k8w ach 96 1l4 dl vil xjo 6nv 05 3fh sa 3k 9o wvd 70 0a zfa z9 cgm ax8 g33 p5 q8q i2k iq u0v b3o nlk 8u7 e2r ow dcy 8n5 zl hs lel 54z 44d dgm yv 7n9 sz5 ujf 41 0jg st6 3a rd1 ur 48 bby 1zv ywq ot xcf 5e ox9 9u drp zhu aw0 75 2w 1d mm 4t na b5 3ga v9 r74 qr c8 ze0 7n7 zx7 foy 9o xf 49a mt cct vo yr 0qx qhu 
ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৬শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১১ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জননেত্রী শেখ হাসিনার কারামুক্তি আন্দোলন ও ওয়ান ইলিভেনের দুঃসময়ের স্মৃতিকথা

২০০৬ সালে বিএনপি জোট সরকারের মেয়াদ শেষ হবার আগে থেকেই পরিকল্পনা করেছিলো তাদের আর্দশের লোককে প্রধান নির্বাচন করে ও তত্বাবাধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্ঠা করে কোনভাবে নীলনকশার নির্বাচন করে আবার ক্ষমতায় ফিরে আসা তখন তত্বাবাধায়ক সরকারের প্রধান হওয়ার আইন ছিলো সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতির।তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া প্রধান বিচারপতি কেএম হাসানকে তত্বাবাধায়ক সরকারের প্রধান করার জন্য চাকুরীর মেয়াদ বয়স ৬৫ থেকে ৬৭ দুই বছর বৃদ্বি করেছিলো। উল্লেখ্য যে বিচারপতি কেএম হাসান বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচারে বিব্রতবোধ করেছিলেন। তাই আওয়ামীলীগ তত্বাবাধায়ক সরকারের প্রধান নিরপক্ষ লোককে করতে বিচারপতি কেএম হাসানের পদত্যাগের দাবীতে রাজপথে আন্দোলন শুরু করে। বিএনপি দলীয় আর্দশে বিশ্বাসী প্রধান নিবাচন কমিঁশনার বিচারপতি আজিজের পদ ত্যাগের দাবীতে ও আওয়ামীলীগ রাজপথে স্বোচ্চার ছিলো। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর জোট সরকারের মেয়াদ শেষে আওয়ামীলীগের আন্দোলনে মুখে বিচারপতি কেএম হাসানের প্রধান উপদেষ্ঠা করার পরিকল্পনা বাদ দিয়ে বিএনপি সমর্থিত তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রফেসর ইয়াজ উদ্দিন আহমদ নীজেকেই তত্বাবাধায়ক সরকারেরর প্রধান উপদেষ্ঠা করে, তারই নেতৃত্বে তত্বাবাধায়ক সরকার গঠন করে। আওয়ামীলীগ যখন বুঝতে পারে তারা নীলনকঁশার নির্বাচন করে আবার ক্ষমতা থাকতে যায়। আওয়ামীলীগ নির্বাচন বর্জনের সিদ্বান্ত নিয়ে রাজপথে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলেছিলো। অবশেষে আওয়ামীলীগের প্রবল চাপের মুখে ২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারী জরুরী অবস্হা জারী করা হয়। ২২ জানুয়ারী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সিদ্বান্ত বাতিল করা হয়। রাষ্টীয় ক্ষমতা অধিষ্ঠিত হয় সেনা সর্মথিত তত্বাবাধায়ক সরকার। তত্বাবাধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্ঠা হয়েছিলেন ফখরুদ্দিন আহমেদ। তৎকালীন সেনাশাসিত তত্বাবাধায়ক সরকারের দায়িত্ব ছিলো তিন মাসের মধ্যে এক কোটি ভুঁয়া ভোট বাতিল করে সঠিক ভোটার তালিকা প্রণয়ণ করা।যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত করে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্হান্তর করা। তাদের পরিকল্পনা ছিলে তাদের নেতৃত্বাধীন অর্নিবাচিত সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতা ধরে রাখা। পরে তারা নীলনকশা এঁটেছিলো বিএনপি আওয়ামীলীগ ভেঙ্গে কিংস পাটি গঠন করে তাদের যেন তেন নির্বাচন করে বহুদিন ক্ষমতা থাকা।তারা মাইনাস ওয়ান ফর্মুলা হিসাবে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই গ্রেফতার করে।পরে মাইনাস টু ফর্মুলা হিসাবে খালেদা জিয়াকে আটান্ন দিন পর ৩ রা সেপ্টেম্বর গ্রেফতার করে। ২০০৭ সালের ১৫ মার্চ আওয়ামীলীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা অসুস্হ পুত্র বধুকে দেখতে যুক্তরাষ্ট্রে যান। তারপর দেশের ক্ষমতা লোভী উচ্চ বিলাসী একটি চক্র শেখ হাসিনা যাতে দেশে ফিরতে না পারে যড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। ৯ এপ্রিল একজন ঠিকাদারকে দিয়ে একটি চাঁদাবাজি মামলা দেওয়া হয়। এফ আই আর নাম না থাকা সত্বেও শেখ হাসিনার বিরদ্ধে হত্যা মামলায চার্জশিট দেওয়া হয। আইনগত মোকাবেলার জন্য আওয়ামীলীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার ১৪ এপ্রিল দেশে ফিরার সিদ্বান্ত নেওয়া হয। ১৮ এপ্রিল তৎকালীন তত্বাবাধায়ক সরকারের প্রেসনোটে আওযামীলীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা কে বাংলাদেশের বিপজ্জনক ব্যাক্তি হিসাবে আখ্যায়িত করে ও মিডিয়া বক্তব্য প্রদানে নিষেজ্ঞা জারী করা হয়।বৃটিশ এয়ারওয়েজ সেনাশাসিত তত্বাবাধায়ক সরকারের নিষেধাজ্ঞার কারনে বৃটিশ এযার ওয়েজ বোর্ডিংস পাস কার্ড বাতিল করে। ২৫ এপ্রিল ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ আওয়ামীলীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বোর্ডিং পাশ বাতিল করায় দুঃখ প্রকাশ করেছিলো। ৭ই মে ২০০৭ সালে জননেত্রী শেখ হাসিনার নিষেজ্ঞা ও মৃত্যু ভয় উপেক্ষা করে দেশে ফিরে আসেন। যদি বঙ্গবন্ধু কন্যা তত্বাবাধায়ক সরকারের প্রচন্ড চাপ মৃত্যুভয় উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে, গণতন্ত্র উদ্বারে দেশে না ফিরতে পারত আজ বাংলার ইতিহাস অন্য রকম হতো। এটা শেখ হাসিনার দ্বিতীয়বার স্বদেশের বুকে প্রত্যাবর্তন ছিলো। এর আগে ১৯৮১ সালের ১৭ ই মে দীর্ঘ দিন প্রবাসে নির্বাসন কাটিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা স্বদেশের বুকে প্রত্যাবর্তন করেছিলো। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কারাঅন্তরীন কালীন সময়ে জননেতা মোঃ জিল্লুর রহমানের উপর আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব অর্পিত করেছিলো। তিনি প্রথম সাংবাদিক সম্মেলনে দলকে ঐক্যবদ্ব রাখার অঙ্গীকার করে নেত্রীর নিঃশর্ত মুক্তির দাবী করেছিলে। তিনি আওয়ামীলীগকে ঐক্যবদ্ধ রেখে তৃনমুল নেতাকর্মীদেরকে উজ্জীবিত করে নেত্রীর কারামুক্তির আন্দোলন তরান্বিত করেছিলো। তথাকথিত তত্বাবাধায়ক সরকার একে একে জাতীয় নেতাদেরকে গ্রেফতার করে জেল খানায় প্রেরণ করে।জরুরী আইন জারী করে ঘরোয় রাজনীতি ও নিষিদ্ধ করেছিলো। তখন দেশে ছিলনা কোন বাক স্বাধীনতা, ছিলোনা কথা বলার অধিকার। তারা এসে এমন তান্ডব লীলা চালায় মানুষের স্বাভাবিক জীবন যাত্রা ও ব্যাহত হয়েছিল। ব্যবসা বাণিজ্য স্হবির হয়ে গিয়েছিলো। গ্রেফতার ভয়ে অনেক জাতীয় নেতা আত্বগোপনে গিয়েছিলো আবার অধিকাংশ জাতীয নেতা তৎকালীন তত্বাবাধায়ক সরকারের সাথে আঁতাত করে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলো। যাতে বঙ্গবন্ধু কন্যা সহজে জেল থেকে বাহির হতে না পারে। তারা চেয়েছিলো যে কোন মামলায় প্রহসনকমূলক সাজা দিয়ে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষনা করা। জননেতা জিল্লুর রহমানের নির্দেশে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এডভোকেট সাহারা খাতুনে নেতৃত্বে সকল মামলা আইনগত মোকাবেলা করেছিলেন।তখন সারাদেশের তৃনমুল নেতাকর্মীরা জননেত্রী শেখ হাসিনার কারা মুক্তি আন্দোলনে তৎকালীন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জননেতা জিল্লুর রহমানের পাশে ছিলেন। সেনা সমর্থিত তৎকালীন তত্বাবাধায়ক সরকার তৎকালীন বিএনপির মহাসচিব মান্নান ভুইয়া নেতৃত্বে বিএনপিকে বিভক্ত করে ফেলেছিলো।তথাকথিত তত্বাবাধায়ক সরকার আওয়ামীলীগকে ও ভাঙার অনেক চেষ্টা করেছিলো। জননেতা জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বের দঢ়তা, জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি অবিচল আস্হার কারনে দলের ভিতর বাহির অনেক ষড়যন্ত্র করে,ভয়ভীতি প্রদর্শনকরে ও দলকে ভাঙতে পারেনি। জননেতা জিল্লুর রহমনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগকে ঐক্যবদ্ব করে সারাদেশের তৃনমূল নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করে জননেত্রী শেখ হাসিনার কারা মুক্তি আন্দোলনকে ত্বরান্বিত করেছিলেন।জন নেত্রীর শেখ হাসিনার নিঃশর্ত কারা মুক্তি দাবীতে জননেতা জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ অনঢ়, অটল ছিলে। জননেত্রী শেখ হাসিনার নিঃশর্ত মুক্তি ছাড়া আওয়ামীলীগ কোন সংলাপে যাবেনা ও জাতীয় সংসদ নিবার্চনেও অংশগ্রহন করবেনা জননেতা জিল্লুর রহমান দৃঢ় কন্ঠে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সেনাশাসিত তত্বাবাধায়ক সরকারকে জানিয়ে দিয়েছিলেন। উল্লেখ্য যে জননেত্রী শেখ হাসিনা গ্রেফতার হওযার পরের দিন অর্থাৎ ২০০৭ সালের ১৭ জুলাই থেকেই জননেত্রী শেখ হাসিনা চিকিৎসা শেষে ২০০৮ সালের ৬ নভেম্বর দেশে ফিরা পযর্ন্ত তৎকালীন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আলহাজ্ব জিল্লুর রহমান সাহেবের (প্রয়াত মহামান্য রাষ্ট্রপতি) সকল ব্রিফিং, মিটিং ও মহান নেত্রীর কারা মুক্তি সংক্রান্ত সকল নিউজ ভারপ্রাপ্ত সভাপতির ব্যক্তিগত প্রেস সহকারী হিসাবে সকল ইলেকট্রনিক ও প্রিন্টিং মিডিয়ায় আওয়ামীলীগ বিটকারী সকল সাংবাদিক সাথে যোগাযোগ করে কভারের ব্যবস্হা করেছি। সেইসাথে আওয়ামীলীগের সাথে চৌদ্দদলের যৌথ মিটিং এ নেত্রী,কারামুক্তি সংক্রান্ত সকল ব্রিফিং সকল মিডিয়ায় কভারের ব্যবস্হা করেছি। উল্লেখ্য যে তৎকালীন আওয়ামীলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসাবে ২০০৭ সালের ১৭ ই জুলাই তারিখে আলহাজ্ব জিল্লুর রহমান সাহেবের প্রথম সাংবাদিক সম্মেলন শেষে ঐদিন রাত্রে গুলশানস্হ নেতার বাসভবন থেকে বাসায় ফিরার পথে অজ্ঞাত বিশেষ গোয়েন্দা বাহিনী চোখ বেঁধে ধরে নিয়ে যায়। সারারাত অমানুষিক নির্যাতন শেষে ভোরে লেকের পারে রেখেগিয়েছিলো।কেন মিডিয়ার কভারেজের দায়িত্ব নিলাম, তারা অনেক ধরনের অমানুষিক টর্চার করেছিলো, ফেলে যাওয়ার আগে তারা নিষেধ করেছিলো যাতে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির পাশে না থাকি। নেতার গুলশানস্হ বাসায় যাতে আর না আসি। এই ব্য্যপারটি কাউকে বলা যাবেনা তারা নিষেধ করেছিলো জীবন বিপন্ন হবে বিধায় দীর্ঘদিন কাহারও কাছে প্রকাশ করেনি। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ভাই মহান নেত্রী গ্রেফতার হবার কয়েক মাস পরে লন্ডন থেকে দেশে ফিরে আসেন।তখন কট্রর সংস্কারবাদী নেতা মুকুল বোস বাংলাদেশ আওয়ামীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। পরবর্তীতে মুকুল বোস সহ অনেক সংস্কারবাদী নেতা ধানমন্ডি আওয়ামীলীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে সামনে তৃনমুল নেতাকর্মীদের রোষানলে পরে লান্চিত হয়েছিলেন।যেদিন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ভাই বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব নিয়েছিলেন সেটির নিউজ সকল মিডিয়া যোগাযোগ করে কভারেজের ব্যবস্হা করেছি। সৈয়দ আশারাফুল দেশে ফিরার পর দলের ভিতর বাহির অনেক চাপ ছিল।যাতে সে দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাকের দায়িত্ব না নিয়ে যেন সে আবার লন্ডনে ফিরত চলে যায়। যেদিন সে দায়িত্বে নিতে দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির গুলশানস্হ বাসায় আসে। আমি ন্যাম ভবনের বাসা থেকে সৈয়দ আশারাফুল ইসলাম ভাইকে নিয়ে আসি।সাথে ছিলো তার ব্যক্তিগত ড্রাইভার মন্জু। গাড়ীতে উঠার আগে প্রিয় নেতা জিল্লুর ভাইকে বলে রেখেছিলাম যাতে মুকুল বোসকে বাসায় আসতে বলে।সৈয়দ আশারাফুল ইসলাম ভাই সহ যখন নেতার কাছে উপস্হিত হয়ে দেখি, মুকুল বোস আগেই বসা ছিলো নেতার সামনে সোপার এক কোণে। নেতা শুধু এতটুকু বলল দেখ মুকুল গঠনতন্ত্রে আছে, ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব দিতে হয়না,উপস্হিত হলে অটোমেটিক সে তার দায়িত্ব পাবে। যখন আবদুল জলিল জেলে গেছে, ওবাদুল কাদের দায়িত্ব পেয়েছে।ওবাদুল কাদের যখন জেলে গেছে আশরাফ ভারপ্রাপ্তর সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছিলো। আশরাফ লন্ডনে চলে গেছে তুমি দায়িত্ব পেয়েছ। আশরাফ দেশে ফিরেছে সে এমনিতে দায়িত পাবে। এই রকম চৌকুশ নেতা ছিলেন জননেতা জিল্লুর রহমান। তারপর মুকুল বোস হন করে নিরাশ মনে বাসা থেকে চলে যায়। আমি সাথে সাথে প্রথম চ্যানেল আই এর বার্তা সম্পাদক ফয়সুল ভাইকে টেলিফোনে নিউজ দিয়েছিলাম “আজ থেকে সৈয়দ আশারাফুল ইসলাম বাংলাদশ আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদকে দায়িত্ব নিচ্ছেন”। তিনি সাথে সাথে চ্যানেল আই টিভি স্টলে নিউজটি দিয়েছিলো। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ভাই ও প্রিয় নেতা টিভি স্টলে এক সাথেই নিউজটি দেখেছিলে।আর পত্রিকার নিউজ তো পরের দিন আসবে, যাতে তাঁর দায়িত্ব নিতে কোন যড়যন্ত্রে না পরতে হয়, সেইজন্য সেদিনই সকল টিভির স্টলে নিউজ কভারের ব্যবস্হা করেছিলাম।শুধু বিটিভি ছাড়া,কারন তখন বিটিভি আওয়ামীলীগের কোন নিউজ কভার করতোনা। ঐদিন সন্ধার পরে বাসায় যাওয়ার পথে আবার গ্রেফতার হলাম কারন তখন জুরুরী আইনে ঘরোয়া রাজনীতিও বন্ধ ছিলো। ছাড়া পাই ঐদিন রাতের শেষে ভোরে। বারবার জীবনমৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে মহান নেত্রীর মুক্তির আন্দোলনে প্রিয় নেতা কাছ থেকে দুরে সরে সরে যায়নি।তখন দেশে অস্বাভাবিক অবস্হা বিরাজ করেছিলো।কোন নেতা ভয়ে ক্যামেরার সামনে সাহস পাইনি। সেই সাথে তৎকালীন আওয়ালীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম (পরবর্তীকাআওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রী) ভাইয়ের মিডিয়া সমন্বয়কারী হিসাবে দুই বৎসর দায়িত্ব পালন করি। তাঁর সকল মিটিং ব্রিফিং সকল মিডিয়ায় দুই বছর কভারেজের ব্যবস্থা করেছি। জননেতা জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামীলীগের প্রবল দাবীর মুখে, আন্তর্জাতিক চাপে ২০০৮ সালের ১১ই জুন তৎকালীন তত্বাবাধায়ক সরকার আওয়ামীলীগ সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আট সপ্তাহের জামিনে মুক্তি দেয়। শেখ হাসিনা চেখের চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে যান ২০০৮ সালের ৬ নভেম্বর দেশে ফিরেন।এবং পরে তিনি স্হায়ী জামিন লাভ করেন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সহ মহাজোট বিপুল সংখা গরিষ্ঠ নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় লাভ করে। বঙ্গবন্ধুর কন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০০৯ সালের ৬ ই জানুয়ারী সরকার গঠন করে। জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তি আন্দোলনে যারা সার্বক্ষনিক জিল্লুর রহমান সাহেবের পাশে থেকে কাজ করেছে, ঐ কঠিন সময়ে জীবন মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েও যারা মহান নেত্রীর মুক্তির আন্দোলন থেকে চুল পরিমান ও বিচ্যুতি হয়নি তারা আজ হারিয়ে গেছে। তাদের কোন মুল্যায়িত হয়নি। তারা আজ নিক্ষিপ্ত হয়েছে ইতিহাসের আস্হাকুঁড়ে।কেহই জননেত্রীর সুনজরে আনেনি।আমরা কঠিন সময়ে জীবন ঝুুঁকি নিয়ে মহান নেত্রীর মুক্তি আন্দোলনে তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি পাশে থেকে সার্বক্ষনিক কাজ করেছি, কিন্চিত পরিমান হলে ও আমাদের অবদান আছে, সেটা কেহই নেত্রীকে অবগত করত করেনি। যদি মহান নেত্রী জানত তবে বুকের ভিতর জমে থাকা কষ্টটা দুর হতো। মহান নেত্রীর মুক্তি আন্দোলনে কঠিন সময়ে যারা ছিলো তার সবাই আমাদের কথা জানে। ঐসময়ে ঢাকা মহানগর সহ সারাদেশের ও সারা বিশ্বের নেতাকর্মী, সাংবাদিক ভাইদের তৎকালীন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির সাথে যোগাযোগের ও সাক্ষাতের মাধ্যম হিসাবে কাজ করেছি। ওয়ান এলিভেনের সময় অনেক কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে প্রায় প্রতিদিন টেলিফোনে কথা হইত। নেতার বাসার আসার আগে অনেকের সাথে ফোনে কথা হইত। প্রিয় নেতাকে আগেই বলে রাখতাম। কোন মিটিং বা অসুস্থ থাকলে জানিয়ে দিতাম।নেতার সাথে সাক্ষাতে আসলে সকল নেতাকে রিসিভ করে নেতার কাছে নিয়ে আসতাম। আবার লিপ্টে নামিয়ে গাড়ীতে উঠে বিদায় দিতাম।আজ অনেকেই অনেকে ওয়ান এলিভেনে দুঃসময়ের কথা মনে রাখতে চাইনা। যদি ওয়ান এলিভেনের কঠিন সময় প্রিয় নেতার উপর আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব অর্পিত না হতো অথবা সেনাশাসিত তত্বাবাধায়ক চাপে দায়িত্ব থেকে সরে যেত তাদের দীর্ঘদিন ক্ষমতার থাকার স্বপ্ন ভঙ্গ হতোনা। তখন অনেকে ক্ষমতার আসনে বসতে পারতোনা কিনা সন্দেহ ছিলো।আজ বাংলার ইতিহাস ভিন্ন হতো। জননেতা জিল্লুর রহমান তখন শুধু দলের নয়,বাঙালী জাতির অভিভাবক হয়ে উঠেছিলেন।তখন তিনি ছিলেন জাতির নির্ভতার প্রতীক। ওয়ান ইলিভেনের কঠিন সময় মহান নেত্রীর কারামুক্তি আন্দোলনে তাঁর দুঃসাহসিক ভূমিকা এইদেশের সাধারন মানুষ কোনদিন ভুলতে পারবেনা চীরদিন পরম শ্রদ্ধাভরে স্বরন করবে।
লেখক : সাধারন সম্পাদক,জিল্লুর রহমান পরিষদ।

দৈনিক নবচেতনার ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন