সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির চান্দুরা মেট্রো অফিসের এক গ্রাহক ১১০০ টাকা জমা দেওয়ার পরপর মৃত্যুবরণ করায় কোম্পানির পক্ষ থেকে মৃত্যু দাবি নিষ্পত্তি করা হয়েছে। সেই গ্রাহক হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজয়নগর উপজেলার খাদুরাইল গ্রামের হারুন মিয়ার স্ত্রী মোছাঃ আরশ বানু। সে ১০ বছর মেয়াদের ১১০০ টাকার একটি বীমা গ্রহন করেছিলেন। সেই বিমার একটি মাত্র প্রিমিয়াম জমা দেওয়ার পর অসুস্থ হয়ে পরেন।চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। তাহার মৃত্যুতে সোনালী লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানি ৯৮,৮০০ টাকা মৃত্যুদাবী পরিশোধ করেন। গত শনিবার বিকালে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির চান্দুরা মেট্রো অফিসের হলরুমে আয়োজিত চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানের উপস্থিত ছিলেন, সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোঃ খাইরুল আলম জুয়েল। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের চান্দুরা মেট্রোর ইউনিট ম্যানেজার মোঃ কামরুল আলম সোহেল, আশহাব উদ্দিন, সাইফুল ইসলাম আবির, শামিমুল হক বাপ্পি, নার্গিস আক্তার, ফিনানসিয়াল এসোসিয়েট, মামুন মিয়া,আলফু মিয়া, সুমন মিয়া, তানভীর হোসেন, আয়ুব খাঁন, আরজিনা আক্তার, নুরজাহান আক্তার, বুশরা সুলতানা মুক্তা শতাধিক কর্মী ও গ্রাহক। সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোঃ খায়রুল আলম জুয়েল উপস্থিত সবার উদ্দেশ্যে জানান, সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড শতভাগ ডিজিটাল। তাই আমাদের এই কোম্পানিতে কোন কাজ পেন্ডিং অবস্থায় থাকে না। সময়ের কাজ সময় করতে হয়। বিশেষ করে গ্রাহক সেবা বিভিন্ন ধরনের কাজ অন্যান্য কোম্পানির তুলনায় অনেক আগে আমরা সম্পূর্ণ করি। তারেই ধারাবাহিকতায় মৃত্যু দাবি চেক কাগজপত্র জমাদানের ৭ দিনের মধ্যে গ্রাহকের নমীনীর একাউন্টে টাকা পৌছে যায়।