কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে টেকনাফ শাহপরীর দ্বীপের জিরো পয়েন্ট থেকে ১২০ কিলোমিটার সৈকত পাঁয়ে হেঁটে লাবণী পয়েন্ট এসে “ওয়াক পর হোপ” সমাপ্ত করলেন বাংলাদেশী বংশদ্ভোত চার বৃট্রিশ নাগরিক মিঃ হোসাইন আহমেদ, মিঃ আবদাল উদ্দিন আহমেদ, মিঃ ফয়সল উদ্দিন, ও মিঃ এনামুল হক। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে সৈকতের লাবণী পয়েন্ট এসে পৌঁছান তারা। এসময় তাদেরকে বরণ করে নেয় ট্যুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার ও শিক্ষার্থীরা। পরবর্তীতে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বাংলাদেশী বংশদ্ভোত ৪ বৃটিশ নাগরিক জানান, বাংলাদেশের কক্সবাজারের এই দীর্ঘতম সৈকতের মতো সুন্দর সৈকত বিশ্বে আর কোথাও নেই। এই সৌন্দর্যকে বিশ্বের কাছে পরিচিতি করা অত্যন্ত জরুরী। তাছাড়া রোহিঙ্গা শিশু ও স্থানীয় শিশুদের মান বাড়ানোটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন তারা। উল্লেখ্য যে গত ২৮ অক্টোবর সকাল ১০ টায় শাহপরীর দ্বীপ জিরো পয়েন্ট থেকে হেঁটে ৪র্থ দিনে কক্সবাজার এসে পৌছান তারা। মধ্যখানে গত ২৯ অক্টোবর হেঁটে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়ে রোহিঙ্গা শিশুদের মাঝে সহযোগিতা বিলি করেন। এসময় হিউম্যান রিলিফ ফাউন্ডেশন -বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. ওবায়দুর রহমান, ফাইন্যান্স ম্যানেজার সালমা আক্তার, গ্লোবাল উন্নয়ন সেবা সংস্থার প্রজেক্ট অফিসার আশিকুর রহমান, দারুল আমান একাডেমির পরিচালক মৌলানা হাশেম মাহমুদ, আয়োজক কমিটির সমন্বয়ক সাংবাদিক ইফতেখারুল ইসলাম জুয়েলসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।