শুধু জিপিএ ৫-ই নয়; ভালো মানুষ হওয়াও হোক সব শিক্ষার্থীর লক্ষ্য’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও এসএসসি/সমমান-২০২৩ উত্তীর্ণ কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে উত্তরা পাবলিক লাইব্রেরি।
মঙ্গলবার (০৫ সেপ্টেম্বর) বিকালে উত্তরা ক্লাব লিমিটেড লোটাস লাউঞ্জে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিল আহমদ। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও উপাচার্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী। বিশেষ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মামস্-এম এ আউয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবদুল আউয়াল।
অনুষ্ঠানে সম্মানীয় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উত্তরা অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শাহনওয়াজ দিলরুবা খান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড(ডেসকো) এর মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) প্রকৌশলী মোঃ এনামুল হক। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন অঞ্চল-০৩ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) মো: জুলকার নায়ন এবং মার্ন স্টিল স্ট্রাকচার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মোহাম্মদ আব্দুর রহিম।
উত্তরা পাবলিক লাইব্ররির প্রধান উপদেষ্টা ও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা এর প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রফেসর তাসলিমা বেগম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উত্তরা পাবলিক লাইব্রেরির প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মোহাম্মদ তারেকউজ্জামান খান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন উত্তরা পাবলিক লাইব্রেরির কালচারাল ক্লাবের আহ্বায়ক মোঃ আশরাফ উল আলম সবুজ।
কোরআন থেকে তেলাওয়াত এর মধ্যে দিয়ে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে রাজউক উত্তরা মডেল কলেজের শিক্ষার্থী সামীহা খান, উত্তরা হাইস্কুল শিক্ষার্থী সাজেদুর রহমান ফিয়াদ ও মাষ্টারমাইন্ড ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের নাহিদ রায়হান বক্তব্য রাখেন। অভিভাবকের পক্ষে বক্তব্য রাখেন শিক্ষানুরাগী মিনারা সুলতানা ও ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম খান। শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন ওয়াইড ভিশন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এম এ মিলন।
উত্তরা পাবলিক লাইব্রেরি সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালে বিভিন্ন স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৬০ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে বই, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট দিয়ে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।