পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের এম্বুলেন্স চালক নিয়োগ পদে নিয়োগ হন মোঃ আবদুল সালাম। হাসপাতালে নিয়োগ পাবার প্রায় চার মাসের মধ্যেই দখল করেন একটি দুই ইউনিটের কোয়ার্টার এবং জরুরি বিভাগের সামনে একটি কক্ষ। খোঁজ নিয়ে জানা যায় বহিরাগত কলেজ পড়ুয়া যুবকের নিকট অবৈধভাবে ভাড়া দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছেন প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা। এছাড়াও হাসপাতাল লাগোয়া একতলা স্টাফ কোয়ার্টার এর দুইটি ইউনিটে ছাগল ও হাঁস মুরগির ফার্ম তৈরি করেছন এবং কি কোয়াটারে ব্যবহার করা হচ্ছে অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ যাহার নেই কোন বিলিং মিটার। ড্রাইভার আবদুল সালাম উক্ত স্টাফ কোয়ার্টারের একটি ইউনিটে সপরিবারে বসবাস করে আসছেন যাতে ব্যবহার করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক পাখা, ফ্রিজ, বাল্ব ও টেলিভিশন। উক্ত কোয়াটারের বৈদ্যুতিক বিল পরিশোধ করা হচ্ছে হাসপাতালের হিসাব শাখা থেকে যাহা সম্পন্ন নিয়ম বহির্ভূত। সার্বিক বিষয় যোগাযোগ করা হয় এম্বুলেন্স চালক আবদুল সালামের সাথে তিনি জানান, আমি গত পাঁচ মাস পূর্বে উক্ত হাসপাতালে চালক পদে নিয়োগ নিয়েছি আমাকে হাসাপাতাল কর্তৃপক্ষ থাকার জন্য এ ভবনের দুটি ইউনিট দিয়েছেন তাছাড়া আমার বাসায় ব্যবহারিত বিদ্যুৎ বিল আমি পরিশোধ করি বলে তিনি প্রতিবেদককে জানান। অপরদিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সহকারী পরিচালক ও তক্তাবাধায়ক (ভারপ্রাপ্ত) ডা: দিলরুবা ইয়াসমিন লিজা জানান, প্রতিটা হাসপাতালে জরুরী বিভাগের সাথে চালকের জন্য একটি নির্ধারিত রুম বরাদ্দ থাকে তবে আবদুল সালাম সাহেবকে জরুরী সেবার সাথে রুম ব্যাতিতো কোন রুম বা কোয়ার্টার দেয়া হয়নি এবং তার কোন বাসার বিদ্যুৎ বিল আমরা দেই না। যদি এরকম কোন কিছু হয় তাহলে সেটা সম্পন্ন অবৈধ আমরা এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো বলে তিনি প্রতিবেদককে জানান।