সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, ‘লেখনীর মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে সঠিক পথ নির্দেশ করে কবি, সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও লেখকরা। লেখক সম্মিলনের মাধ্যমে নানা বৈচিত্র্যের সাহিত্য চিন্তার সম্মিলিত রূপ চেতনা ও আদর্শকে আরো বেশি সংগঠিত করতে পারে।’
শুক্রবার বিকালে রাজধানীর বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে মেঘদূত লেখক পর্ষদ আয়োজিত ‘লেখক সম্মিলন ও মিলনমেলা ২০২৩’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘চেতনার এ সম্মিলন সমাজ সংস্কারের প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। যার ফলে লেখকরা নিজেরা ঋদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি এগিয়ে যায় দেশ ও সমাজ।’
মেঘদূত লেখক পর্ষদের সভাপতি চৌধুরী রাসেদুন্নবীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলা একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক জাতিসত্তার কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা, বাংলা একাডেমির সচিব (যুগ্মসচিব) এ এইচ এম লোকমান ও প্রমিস্কো গ্রুপের চেয়ারপারসন মৌসুমী ইসলাম।
স্বাগত বক্তব্য দেন মেঘদূত লেখক পর্ষদের সহ-সভাপতি ও ‘মেঘদূত লেখক সম্মিলন ও মিলনমেলা ২০২৩’ এর আহ্বায়ক মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম চৌধুরী। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন মেঘদূত লেখক পর্ষদের সাধারণ সম্পাদক তাহেরা আফরোজ এবং ‘মেঘদূত লেখক সম্মিলন ও মিলনমেলা ২০২৩’ এর সদস্য সচিব ও পর্ষদের নির্বাহী সদস্য নাশিদ নওয়াজেশ।
বাংলা একাডেমির সভাপতি সেলিনা হোসেন তার বক্তব্যে আমাদের সমৃদ্ধ সাহিত্য ভাণ্ডার অনুবাদের মাধ্যমে বিশ্ব দরবারে পৌঁছে দেওয়ার জন্য তরুণ লেখকদের অনুরোধ করেন।
অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী মেঘদূত প্রকাশিত ২৯টি গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন।