আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ইতিমধ্যে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছি। যার ৪টি মূল স্তম্ভ হলো স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটি। দুর্নীতিমুক্ত জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা প্রণয়ন করে একটি স্মার্ট ইকোনমি তৈরি করা সম্ভব হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাশ্রয়ী, টেকসই, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক, প্রযুক্তিনির্ভর, উন্নত অর্থনীতির স্মার্ট বাংলাদেশ।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নৌকা মার্কায় ভোট দিলে আমরা আবার উন্নয়ন অগ্রগতি দেখতে পাবো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যেভাবে উন্নয়ন করছে। কোন সরকারি তা কখনোই করতে পারবে না। শেখ হাসিনা সরকার মানে উন্নয়ন। তাই আমরা এই উন্নয়নকে ধরে রাখার জন্য আবারও পুনরায় নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে তাকে জয়যুক্ত করব। মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে এগারো টার দিকে মাদারীপুরের শিবচরে শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অফ ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজির ভিত্তি প্রস্তর শেষে এ কথা বলেন তিনি। তিনি জানান, “দেশের সর্বপ্রথম ফ্রন্টিয়ার প্রযুক্তি ভিত্তিক বিশেষায়িত ও ডেডিকেটেড একাডেমিক ইন্সটিটিউশের মাধ্যমে মাদারীপুরকে আধুনিক ও স্মার্ট নগর হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার বদ্ধপরিকর। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানের পর এখন আমরা বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যেতে চাই। আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চাই, যেটা হবে সোনার বাংলার প্রতিরূপ।দেশের জন্য এরকম উন্নয়ন দেখতে হলে এরকম সরকার আমাদের দরকার।অন্য যে কোন সরকার থাকলে আমরা উন্নয়নের কিছুই চোখে দেখতে পারতাম না।এ সরকার যা কিছু উন্নয়ন আমাদের দেশের জন্য আমাদের জীবনের জন্য বড় একটা পাওয়া। অনুষ্ঠানে চিফ হুইপ নূর ই আলম চৌধুরী এমপি শিফট প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা করে বলেন, আমাদের এই অঞ্চলের মানুষ শিক্ষায় অত্যান্ত অনগ্রসর এবং বিদেশমুখী। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, হাইটেক পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ, প্রকল্প পরিচালক সৈয়দ জহুরুল ইসলাম, জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুনির চৌধুরী, পুলিশ সুপার মো. মাসুদ আলম সহ সরকার উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা।