ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলার ৭নং ঘোগা ইউনিয়নের পারুলীতলা গ্রামের মোঃনজরুল ইসলাম (৩৯) এর মেয়েকে গত ৮/০৩/২০২৩ইং তারিখে সকাল ১১টার সময় মুক্তাগাছা থানাধীন ধরগ্রামের হালিমা সাদিয়া মহিলা মাদ্রাসার সামনের রাস্তা হতে মোছাঃ নিপা আক্তারকে (১৪) অপহরণ করা হয়।অপহরণকৃত আসামি হলোঃ ১।মোঃ রুবেল মিয়া( ২২) পিতাঃ মোঃ সাইফুল ইসলাম ২।মোঃ জলিল মিয়া( ৪২) পিতা মৃতঃ মোঃ গহর উদ্দিন। ৩।মোছাঃ জুলেখা বেগম( ৫২) স্বামীঃগনিসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৩/৪ জন।সর্ব সাংঃ পারুলীতলা,মুক্তাগাছা,ময়মনসিংহ।জানা যায়,নিপা আক্তার( ১৪) মাদ্রাসায় আসলে ১নং আসামি মোঃ রুবেল মিয়া প্রায় সময়ই প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে নানাভাবে বিরক্ত করে আসতেছিলো।এরই ধারাবাহিকতায় ৮/৩/২০২৩ইং প্রতিদিনের মত নিপা আক্তার (১৪) মাদ্রাসায় আসার উদ্দেশ্যে বাড়ি হতে বেরিয়ে আসা মাত্রই অপহরণকারী মোঃ রুবেল মিয়া( ২২)ও অন্যান্য আসামি গন সি,এন,জিতে জোরপূর্বক ভাবে নিপা আক্তারকে উঠিয়ে নিয়ে যান বলে,স্থানীয় সূত্রে জানা যায়। এ বিষয়ে মোছাঃ নিপা আক্তারের বাবা মোঃ নজরুল ইসলাম মুক্তাগাছা এসে থানায় অভিযোগ করিলে গত ১২/৩/২৩ই অভিযান চালিয়ে ২নং আসামি জলিলকে কালীবাড়ির কামাড়পাড়ার হতে গ্রেফতার করেন মুক্তাগাছা থানা পুলিশ। মামলা নং ১৬ তাং ১২/৩/২৩ এ বিষয়ে মুক্তাগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃআব্দুল মজিদ সাংবাদিকদের বলেন, বদাী পক্ষের অভিযোগের সুনির্দিষ্ট প্রমান পেয়ে নাবালিকা মেয়ে মোছাঃ নিপা (১৪) আক্তারের অপহরণকারী ২নং আসামি মোঃ জলিলকে কালিবাড়ি উওর পাশে কামাড়পারার হতে আমরা গ্রেফতার করি। এসময় ওসি মোঃ আব্দুল মজিদ বলেন,গ্রেফতারকৃত আসামি মোঃ জলিলকে ছেড়ে দেয়ার জন্য উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোছাঃকাকলী আক্তার থানায় এসে বলেন,আসামি জলিলকে না ছাড়লে আমি আপনার বিরুদ্ধে মানববন্ধন করবো বলে হুমকি দেন।তিনি বলেন,এখনো পর্যন্ত আমাদের নিপা আক্তারকে উদ্ধার করতে অভিযান অব্যাহত আছে।