বিশিষ্ট সমাজ বিজ্ঞানী ও একুশে পদক প্রাপ্ত প্রফেসর ড. অনুপম সেন বলেছেন, পাশবিক শক্তি যখন ন্যায়-নীতি, সত্য ও সুন্দরকে গ্রাস করতে উদ্যত হয়েছিল তখন সে শক্তিকে দমন করে মানবজাতির কল্যাণ এবং ন্যায়-নীতি প্রতিষ্ঠা, সত্যের পালন আর দুষ্টের দমন পালনার্থে এই মানব সমাজে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ আবির্ভূত হয়েছিলেন। তিনি গতকাল বুধবার হাটহাজারী জন্মাষ্টমী উদযাপন পনিষদ আয়োজিত শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উপলক্ষে মহা শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। পরিষদের সভাপতি ডাঃ অসীম দাশ গুপ্তের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আশীর্বাদক ছিলেন পুন্ডরীক ধামের সাধারণ সম্পাদক কল্পতরু দাস ব্রহ্মচারী ও শ্রীমৎ তাপসানন্দ ব্রহ্মচারী। বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হলের প্রভোস্ট ড. শিপক নাথ, হাটহাজারী হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ডাঃ গোবিন্দ প্রসাদ মহাজন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এড. বাসন্তী প্রভা পালিত, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা উপ কমিটির সদস্য মো. রাশেদুল ইসলাম রাসেল, শিক্ষক নেতা শিমুল মহাজন, পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা উদয় সেন, সাবেক সভাপতি কল্যাণ পাল, প্রধান পৃষ্ঠপোষক আশীষ দে, ইউপি সদস্য লিটন দে। পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নিকু কুমার শীলের স্বাগত বক্তব্য এবং এড. কৃষ্ণ প্রসাদ নাথ ও নটরাজ চৌধুরীর যৌথ সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিষদের সিনিয়র সহ সভাপতি তপন পাল, দীপন দাশ, রতন নাথ, লিটন দে, ডাঃ জগদীশ চক্রবর্তী, লিটন পালিত, সন্তোষ নন্দী, শ্রীপাদ গঙ্গাপদ গোস্বামী, কাজল চক্রবর্তী, পরিমল নাথ, নির্মল শীল, চন্দন নাথ, মুন্সী বিশ্বজিৎ দে, রুদ্র আচার্য্য, বিধান বণিক, জনি বিশ্বাস, নয়ন চৌধুরী, সাংবাদিক সুমন পল্লব, অরুণ চৌধুরী, গোপাল নাথ, গোকুল মল্লিক, শ্যামসুন্দর বৈষ্ণব, বিশ্বজিৎ নাথ, সাহস শীল, উৎপল রুদ্র, মুখেশ নন্দী, শংকর দাশ, রুবেল শীল। সভা শেষে হাটহাজারীর বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত ভক্তবৃন্দরা সাজসজ্জার মাধ্যমে বর্ণাঢ্য মহা শোভাযাত্রাটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে।