বাবাকে হারান কদিন আগেই। জৈব সুরক্ষা বলয় ছেড়ে পরিবারের সঙ্গে কয়েকটা দিন কাটিয়ে বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপের ফাইনালের আগে আবার দলের সঙ্গে যোগ দেন নারায়ণগঞ্জের পেসার শহিদুল ইসলাম। ফাইনালে গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামের বিপক্ষে সেই শহিদুলের বলেই শিরোপা জেতে জেমকন খুলনা। খুলনার দেওয়া ১৫৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৫০ রানে থামে চট্টগ্রামের ইনিংস। ৫ রানে বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টির ফাইনাল জেতে খুলনা। ম্যাচের শেষটা রোমাঞ্চকর হবে, চট্টগ্রাম ইনিংসের ১৬তম ওভার থেকেই এমন ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছিল। শেষ ৪ ওভারে চট্টগ্রামের দরকার ছিল ৪৭ রান। ক্রিজে ৩৫ রানে উইকেটে থিতু হওয়া সৈকত আলী ছিলেন। সদ্য ক্রিজে আসা মোসাদ্দেক হোসেন আরেক প্রান্তে, চট্টগ্রাম দলে যার মূল দায়িত্ব এমন ম্যাচ জিতিয়ে মাঠ ছাড়া। গত বছর বাংলাদেশকে আয়ারল্যান্ডের মাটিতে ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজের ফাইনালে এমন জায়গা থেকেই শিরোপা জিতিয়েছিলেন মোসাদ্দেক। আজও চট্টগ্রাম এমন কিছুই প্রত্যাশা করছিল।১৯তম ওভারে খুলনার সেরা বোলার হাসান মাহমুদকে চার-ছক্কায় উড়িয়ে সেই স্মৃতি মনে করিয়ে দিচ্ছিলেন মোসাদ্দেক। রান আসছিল সৈকতের ব্যাট থেকেও। ৪১ বলে ফিফটি করে তিনিও অপেক্ষায় ছিলেন একটি ১৫-২০ রানের ওভারের। শহিদুলের শেষ ওভারে চট্টগ্রামের জিততে দরকার ছিল ১৬ রান। স্লোয়ার লো ফুল টসে প্রথমে মোসাদ্দেককে লং অন বাউন্ডারিতে ক্যাচ বানান শহিদুল। ঠিক পরের বলে দুর্দান্ত ইয়র্কারে বোল্ড করেন সৈকতকে। ম্যাচ সেখানেই শেষ। শেষ বলে নাদিফ চৌধুরী ছক্কা মারলেও ৫ রানে অবিশ্বাস্য জয় পায় খুলনা।খুলনার জয়ের উল্লাস তখন দেখে কে! উন্মাদনার মধ্যমণি ছিলেন অবশ্য অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ। ম্যাচ শেষ হতে না হতেই দলের কয়েকজন সদস্য মিলে মাহমুদউল্লাহকে কাঁধে তুলে নেন। মাহমুদউল্লাহর ৭০ রানের অপরাজিত ইনিংসই খুলনাকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেয়। গুরুত্বপূর্ণ ফাইনালে যখন সাকিববিহীন খুলনার ব্যাটসম্যানরা হলেন ব্যর্থ, সেদিনই টুর্নামেন্টে নিজের প্রথম ফিফটি করেন মাহমুদউল্লাহ। ম্যাচের মোড় ঘোরানো ওভারটি আসে মাহমুদউল্লাহর ব্যাট থেকেই। প্রথম ইনিংসের শেষ ওভারে সৌম্য সরকারের অনিয়মিত মিডিয়াম পেসে ১৭ রান নেন মাহমুদউল্লাহ। খুলনার ইনিংস যেখানে ১৪০-১৪৫ রানে থামবে মনে হচ্ছিল, সেই ওভারেই যায় ১৫৫ রানে। নিজেদের ইনিংসের শেষ ওভারে সেই রানগুলোই করতে ব্যর্থ হয় চট্টগ্রাম।বাবাকে হারান কদিন আগেই। জৈব সুরক্ষা বলয় ছেড়ে পরিবারের সঙ্গে কয়েকটা দিন কাটিয়ে বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপের ফাইনালের আগে আবার দলের সঙ্গে যোগ দেন নারায়ণগঞ্জের পেসার শহিদুল ইসলাম। ফাইনালে গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামের বিপক্ষে সেই শহিদুলের বলেই শিরোপা জেতে জেমকন খুলনা। খুলনার দেওয়া ১৫৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৫০ রানে থামে চট্টগ্রামের ইনিংস। ৫ রানে বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টির ফাইনাল জেতে খুলনা। ম্যাচের শেষটা রোমাঞ্চকর হবে, চট্টগ্রাম ইনিংসের ১৬তম ওভার থেকেই এমন ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছিল। শেষ ৪ ওভারে চট্টগ্রামের দরকার ছিল ৪৭ রান। ক্রিজে ৩৫ রানে উইকেটে থিতু হওয়া সৈকত আলী ছিলেন। সদ্য ক্রিজে আসা মোসাদ্দেক হোসেন আরেক প্রান্তে, চট্টগ্রাম দলে যার মূল দায়িত্ব এমন ম্যাচ জিতিয়ে মাঠ ছাড়া। গত বছর বাংলাদেশকে আয়ারল্যান্ডের মাটিতে ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজের ফাইনালে এমন জায়গা থেকেই শিরোপা জিতিয়েছিলেন মোসাদ্দেক। আজও চট্টগ্রাম এমন কিছুই প্রত্যাশা করছিল।১৯তম ওভারে খুলনার সেরা বোলার হাসান মাহমুদকে চার-ছক্কায় উড়িয়ে সেই স্মৃতি মনে করিয়ে দিচ্ছিলেন মোসাদ্দেক। রান আসছিল সৈকতের ব্যাট থেকেও। ৪১ বলে ফিফটি করে তিনিও অপেক্ষায় ছিলেন একটি ১৫-২০ রানের ওভারের। শহিদুলের শেষ ওভারে চট্টগ্রামের জিততে দরকার ছিল ১৬ রান। স্লোয়ার লো ফুল টসে প্রথমে মোসাদ্দেককে লং অন বাউন্ডারিতে ক্যাচ বানান শহিদুল। ঠিক পরের বলে দুর্দান্ত ইয়র্কারে বোল্ড করেন সৈকতকে। ম্যাচ সেখানেই শেষ। শেষ বলে নাদিফ চৌধুরী ছক্কা মারলেও ৫ রানে অবিশ্বাস্য জয় পায় খুলনা।খুলনার জয়ের উল্লাস তখন দেখে কে! উন্মাদনার মধ্যমণি ছিলেন অবশ্য অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ। ম্যাচ শেষ হতে না হতেই দলের কয়েকজন সদস্য মিলে মাহমুদউল্লাহকে কাঁধে তুলে নেন। মাহমুদউল্লাহর ৭০ রানের অপরাজিত ইনিংসই খুলনাকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেয়। গুরুত্বপূর্ণ ফাইনালে যখন সাকিববিহীন খুলনার ব্যাটসম্যানরা হলেন ব্যর্থ, সেদিনই টুর্নামেন্টে নিজের প্রথম ফিফটি করেন মাহমুদউল্লাহ। ম্যাচের মোড় ঘোরানো ওভারটি আসে মাহমুদউল্লাহর ব্যাট থেকেই। প্রথম ইনিংসের শেষ ওভারে সৌম্য সরকারের অনিয়মিত মিডিয়াম পেসে ১৭ রান নেন মাহমুদউল্লাহ। খুলনার ইনিংস যেখানে ১৪০-১৪৫ রানে থামবে মনে হচ্ছিল, সেই ওভারেই যায় ১৫৫ রানে। নিজেদের ইনিংসের শেষ ওভারে সেই রানগুলোই করতে ব্যর্থ হয় চট্টগ্রাম।