এক্সপ্রেস পদ্ধতিতে চালান খালাসের বিধি বাতিলের দাবিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতিতে এক ঘণ্টা স্থবির হয়ে পড়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের কার্যক্রম। গত সোমবার সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করে ক্লিয়ারিং এন্ড ফরোয়ার্ডিং (সিএন্ডএফ) এসোসিয়েশনের কাস্টমস এজেন্টরা। আন্দোলনকারীরা জানান, সিএন্ডএফ কর্মীরা আগে সমস্ত মালামাল খালাস করত। কিন্তু কালো আইন করে এখন কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পণ্য খালাস করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে অনৈতিক সুবিধা আদায় করা হচ্ছে। স্বর্ণ পাচারে সহযোগিতা করার জন্যই সিন্ডিকেট করে এ আইন করা হয়েছে। এর ফলে প্রায় ১০-১২ হাজার এজেন্ট ক্ষতির স¤ুূখীন হচ্ছে। সিএন্ডএফ এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বিলু বলেন, ‘কোন কুরিয়ার এক্সপ্রেসওয়ে কাজ করতে পারবে না। নতুন আইনে সরকারের আয় কমবে। কর ফাঁকি দিতেই কাস্টমস অনৈতিক সুবিধা দিচ্ছে। আমরা এসআরও-২০৭ আইনটি বাতিল চাই।’ এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাস্টমস হাউজের ডেপুটি কমিশনার মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ওই সময়ে মিটিংয়ে ছিলাম। তাই আন্দোলনের বিষয়ে কিছু জানি না। আর আমাদের সামনে ফাইল ভরা (জমে আছে)। তাই এর কোনো প্রভাবও আমাদের নজরে আসেনি।’