এবার উপকারের প্রতিদান চিতে চায় নোয়াখালী-২ ( সেনবাগ- সোনাইমুড়ী আংশিক) আসনের জনগণ। ইতিমধ্যে এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী, নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং তমা গ্রুপের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান ভূইয়া মানিকের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। কোন প্রকার দায়ীত্বে না থেকেও তিনি দীর্ঘদিন এলাকায় নানা সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থেকে মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। এলাকার উন্নয়নে অনেক কাজ করেছেন। শিক্ষা বিস্তারের জন্য প্রতিষ্ঠা করেছেন আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিক স্কুল এন্ড কলেজ। সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারী ও এলাকাবাসীর নামাজ পড়ার সুবিধার্থে সোনাইমুড়ী উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে প্রতিষ্ঠা করেন তৌহিদা রহমান জামে মসজিদ। তিন শতাধিক কন্যাদায়গ্রস্ত পিতার পাশে দাঁড়িয়েছেন। নিজ খরছে দিয়েছেন বিয়ে। নানামুখি কর্মকান্ডের কারনে আগে থেকেই এলাকায় ব্যাপক আলোচিত ছিলেন তিনি। বিগত দিনে এলাকার মানুষের পাশে থাকায় এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি প্রার্থী হওয়ায় জনগণ তাঁর পাশে দাড়িয়েছেন। সেনবাগ ও সোনাইমুড়ীর প্রতিটি পাড়া মহল্লায় মানিকের পক্ষে সৃষ্টি হয়েছে গণজোয়ার। মানুষ এবার উপকারের প্রতিদান দিতে চান মানিককে। একাধিক ভোটার জানান, আমাদেরকে মানিক সাহেব অনেক দিয়েছেন। আমরা এতোদিন কিছুই দিতে পারিনি, এখন সুযোগ এসেছে কাচি মার্কায় ভোট দিয়ে উপকারের প্রতিদান দেয়ার। আমরা এবার মানিকের পক্ষে একাট্টা। প্রতিপক্ষ যতই ষড়যন্ত্র করুক। যতই হুমকি ধমকি দিক আমরা মানিক সাহেবকে চেড়ে যাবোনা। আগামী ৭ জানুয়ারী কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিয়ে মানিক সাহেবকে বিপুল ভোটে জয়ি করবো ইনশাআল্লাহ। এক প্রতিক্রিয়ায় কাচি প্রতিকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিক বলেন, কাচি প্রতিকের পক্ষে ব্যাপক গনজোয়ার উঠেছে। আমার জনপ্রিয়তা দেখে প্রতিপক্ষ নানা ভাবে ষড়যন্ত্র করছে নির্বাচন বানচালের জন্য। আমার নির্বাচনী অফিসে, পথ সভায়, গণসংযোগে হামলা ও কর্মী সমর্থকদের নানা ভাবে হুমকি দেয়া হচ্ছে। কিন্তু কোন কাজ হবেনা। এবার জনগণ জেগে উঠেছে। সুষ্ঠু পরিবেশে ভোটের মাধ্যমে আগামী ৭ জানুয়ারিতে বিপুল ভোটে কাঁচি প্রতিকে বিজয় হবে ইনশাআল্লাহ।