নোয়াখালীতে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিকালে জেলা শিল্পকলা মিলনায়তনে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় মহা সচিব ড.আহমদ আবদুল কাদের। সংগঠনের জেলা জোন পরিচালক হাফেজ মাওলানা আবু সালমানের সভাপত্বিতে সমাবেশে কেন্দ্রিয় নায়েবে আমির আল্লামা সাখাওয়াত হোসাইন, কেন্দ্রিয় যুগ্ম মহাসচিব ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সাল, কেন্দ্রীয় সহ-উলামা বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আব্দুল হাই, ঢাকা মহানগরী উত্তর সভাপতি অধ্যাপক মাও: সাইফুদ্দীন আহমদ খন্দকার, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য অধ্যাপক মাও: রূহুল আমিন চৌধুরী, ইসলামী ছাত্র মজলিসের কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সম্পাদক কে এইচ এম ইমরান হোসাইন, নোয়াখালী জোন সহকারী পরিচালক মাও: মোহাম্মদ আলী মিল্লাত, নোয়াখালী জেলা সভাপতি মাও: সামছুদ্দিন, লক্ষ্মীপুর জেলা সভাপতি মো: গোলাম মোস্তফা, ফেনী জেলা সভাপতি মাও: মোজাফফর আহমদ জাফরী, সাধারণ সম্পাদক মাও: ছানাউল্লাহ, লক্ষ্মীপুর জেলা সধারণ সম্পাদক মাও: খুরশিদ আলম, নোয়াখালী জেলা সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মাও: মামুনুর রশিদ, কুয়েত শাখা সভাপতি মাও: ফখরুল ইসলাম, ইসলামী যুব মজলিস কেন্দ্রিয় আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মাও: আজিজ উল্লাহ আহমদী, ফেনী জেলা সহ-সভাপতি মাও: মাইন উদ্দীন, যুব মজলিস নোয়াখালী জেলা আহ্বায়ক হাফেজ মাও: জিয়াউর রহমান, নোয়াখালী জেলা বায়তুলমাল সম্পাদক অধ্যাপক মিজানুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাও: ফয়েজ উল্যাহ ফাইয়াজ, অফিস সম্পাদক অধ্যাপক মাও: তাজুল ইসলাম মাহমুদ, নোয়াখালী সদর উপজেলা সভাপতি মাও: আবদুল আলী আরমান, নোয়াখালী শহর সভাপতি হাফেজ মাও: পেয়ার আহমদ হোজায়ফা, সহ-সভাপতি মাও: মোবাশ্বেরুল বারী, শ্রমিক মজলিস নোয়াখালী জেলা সভাপতি, মাও: আবুল হাসান সহ অনেকে বক্তব্য রাখেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংগঠনের মহাসচিব অধ্যাপক ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেন, দল নিরেপক্ষ সরকারের অধীনে সুষ্ঠ নির্বাচনই কাটাতে পারে বাংলাদেশের সংকট। তিনি বলেন, রাজনৈতিক সংকট উত্তরনে নির্বাচনের তিন মাস পূর্বে জাতীয় সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন বা অন্তর্র্বতীকালীন সরকার গঠন করে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে এবং নির্বাচনকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে। মহাসচিব বলেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার বন্ধ রাখতে হবে। নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ঠ পক্ষসমূহকে আস্থায় না দিয়ে নির্বাচন কমিশন বা সরকারের একক সিদ্ধান্তে ইভিএম ব্যবহার করা যাবে না। নির্বাচনে সবার জন্যে সমান সুযোগ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং পেশীশক্তি ও অর্থ-শক্তি মুক্ত নির্বাচন পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।