গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে আমণ ধানের বাম্পার ফলন দেখা দেয়ায় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে। জানা যায়, এবারে উপজেলার ১৫টি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় লক্ষ্যমাত্রানুযায়ী ২৯ হাজার ৮’শ ৫২ হেক্টর অতিক্রম করে ৩০ হাজার ৭’শ ৭৯ হেক্টর জমিতে আমণ ধানের চাষ হয়েছে। যা, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯৩৭ হেক্টর বেশি। কৃষি বিভাগের পরামর্শ মোতাবেক উন্নত জাতের বীজ, উদ্বুদ্ধ করণ, ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক পর্যায়ে সহায়তাদান আর কৃষকদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আমণ চাষে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে কাঁটা-মাড়াই শেষে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে চলতি মৌসূমে আমণ ধান উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবার আশাবাদ ব্যক্ত করছে কৃষি বিভাগ। এদিকে, ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তা নদ-নদী বেষ্টিত উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে বেলকা, হরিপুর কাপাসিয়া, আংশিকরূপে চণ্ডিপুর শ্রীপুর, কঞ্চিবাড়ি, শান্তিরাম, দহবন্দ, তারাপুর ও সুন্দরগঞ্জ পৌরসভার রামডাকুয়া মৌজার একটি বৃহদাংশে নদ-নদীর বুক চিরে জেগে ওঠা চর। নদীচরগুলোতে নানান ফসলের সমারোহ লক্ষ্যনীয়। এসব ফসলের মাঠ ঘুরে কৃষক-কৃষাণী, সামাজিক প্রতিনিধি ও কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা জানান, তারা ফসল উৎপাদনের দিক থেকে শান্তিতে রয়েছেন। বিভিন্ন চরে শ্রাবণমাসে সর্বশেষ বন্যা পরবর্তীকালে পলল পড়া কিছু চরে ছিটানো ধান গজিয়ে বিনা চাষে, স্বল্প খরচে কম পরিচর্যায় আগাম জাতের ধানগুলো কাটা-মাড়াইয়ের ধুম পড়েছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা- কৃষিবিদ রাশিদুল কবির আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন- আমরা কৃষকদেরকে যথাযথ পরামর্শ প্রদান করে আসছি। এপর্যন্ত মাঠে ফসলের অবস্থা খুবই ভাল। আমণ ধান চাষাবাদে জমির লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ায় ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বাম্পার ফলন আশা করা যাচ্ছে। এবারে আমণ ধান উৎপাদনে লক্ষমাত্রা ছাড়িয়ে যাবার সম্ভাবনা অনেক বেশি। চলতি মৌসূমে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় আমণ ধান উপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে। এবারে ২৯ হাজার ৮’শ ৫২ হেক্টর জমির লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ৩০ হাজার ৭’শ ৭৯ হেক্টর জমিতে আমণ ধানের চাষ হয়েছে। উপজেলা কৃষি বিভাগের দিক-নির্দেশনাসহ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদেরকে সহায়তা প্রদান, কৃষিক্ষেত্রে চাষাবাদে উদ্বুদ্ধকরণ আর কৃষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমসহ অবিরাম প্রচেষ্টায় আমণ ধান চাষে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। আধুনিক প্রযুক্তি, উন্নত জাতের ধানবীজে উৎপাদিত চারা রোপণ ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে আসন্ন মৌসূমে আমণ ধান উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবার আশাবাদ ব্যক্ত করছে উপজেলা কৃষি বিভাগ ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তা নদ-নদী বেষ্টিত উপজেলাটির ১৫টি ইউনিয়নের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে বেলকা, হরিপুর কাপাসিয়া এবং আংশিকরূপে চণ্ডিপুর শ্রীপুর, কঞ্চিবাড়ি, শান্তিরাম, দহবন্দ, তারাপুর ও সুন্দরগঞ্জ পৌরসভার রামডাকুয়া মৌজার একটি বৃহদাংশের নদ-নদীর বুক চিরে জেগে ওঠা চরগুলোতে এখন দেখা যায় নানান ফসলের সমারোহ। এসব ফসলের মাঠ ঘুরে কৃষক-কৃষাণী, সামাজিক প্রতিনিধি ও কৃষি বিভাগের কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে রিপোর্ট করেছেন নবচেতনা প্রতিনিধি। এসময় দেখা গেছে, বিভিন্ন চরে শ্রাবণমাসে সর্বশেষ বন্যা পরবর্তীকালে পলল পড়া কিছু কিছু চরে ছিটানো ধান গজিয়ে বিনা চাষ ও স্বল্প খরচ, পরিচর্যা ও কম সময়েই আগাম জাতের ধানগুলো কাটা-মাড়াইয়ের ধুম পড়েছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা- কৃষিবিদ মোঃ রাশিদুল কবির আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন- আমরা কৃষকদেরকে যথাযথ পরামর্শ প্রদান করে আসছি। এপর্যন্ত মাঠে ফসলের অবস্থা খুবই ভাল। আমণ ধান চাষাবাদে জমির লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ায় এবং বাম্পার ফলন দেখা দেয়ায় এবারে উৎপাদনে লক্ষমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।