ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে অংশীজন ও গণমাধ্যমের ভূমিকা’ নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম। সভায় বলা হয়, গণমাধ্যম কর্মীরা ইতিবাচক পরিবর্তনের নিয়ামক শক্তি। একজন নির্ভীক সংবাদ কর্মী হলেন সমাজের নির্মাতা। নিজের স্বার্থ না দেখে গণমানুষের জন্য কাজ করা একজন নির্ভীক সংবাদকর্মীর নৈতিক দায়িত্ব। গণমাধ্যম সরকার ও জনগণের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে থাকে। স্বাধীন গণমাধ্যম ছাড়া কোনোভাবেই সরকার ও জনগণ কী ভাবছে, সরকার কী করছে তা প্রকাশ পাওয়া সম্ভব নয়। এতে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম আঞ্চলিক তথ্য অফিসের উপ-প্রধান তথ্য অফিসার মীর হোসেন আহসানুল কবীর। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. ইকবাল হোসাইন ও সিভিল সার্জন মো. নোমান মিয়া। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জেসমিন সুলতানা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিনিয়র তথ্য অফিসার বাপ্পী চক্রবর্তী। পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপন করেন জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাস। বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সহ-সভাপতি নিয়াজ মো. খান বিটু, সাবেক সভাপতি মো. আরজু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মনজুরুল আলম, সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লিমন, প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, সাংবাদিক উজ্জ্বল চক্রবর্তী, মো. শাহাদৎ হোসেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক বায়জেদুর রহমান সিয়ামসহ অনেকে।