অভিযোগ সূত্রে জানা যায় জেলার কলারোয়া উপজেলার ৭ নং চন্দনপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান যুবলীগ নেতা মোঃ ডালিম হোসেন এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়েছে ৫ ইউপি সদস্য। চেয়ারম্যান জানায় আমি দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সকল সরকারি বরাদ্দ, বয়ষ্ক ভাতা, বিধবা ভাতা সহ সকল প্রকার ভাতা, মুজিব বর্ষের উপহার কৃত ঘর প্রকৃত প্রাপ্ত ব্যক্তিদের নিকট সকল ইউপি সদস্যদের মাধ্যমে সুষ্ঠভাবে বন্টন করে আসিতেছে। এছাড়া গত বছর আমার ইউনিয়নের কয়েকজন ইউপি সদস্য জেলা পরিষদ থেকে ঈদগাহ সংস্কার, সড়ক সংস্কার, মাজার সংস্কারের বরাদ্দ পায়। কিন্তু ঐ সদস্যরা সেসকল বরাদ্দের কাজ সঠিক ভাবে সম্পন্ন করেছে কিনা সে বিষয়ে খোজ খবর নিলে চন্দনপুর ইউনিয়ের ইউপি সদস্য মোস্তফা ফারুক কবির, মোঃ আব্দুল্লাহ, মোঃ শাহানুর ইসলাম, হুমায়ন কবির, মোঃ আব্দুল লতিফ আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে যায় এবং আমার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের বাধা দিতে থাকে। এক পর্যায়ে উক্ত পাঁচ ইউপি সদস্য গত ২৩ শে মার্চ ২০২৩ ইং তারিখে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট একটি মনগড়া অভিযোগ দাখিল করে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অভিযোগটি মিথ্যা হওয়ায় কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় উক্ত সদস্যরা গত ২৮ শে মার্চ ২০২৩ ইং তারিখে জেলা প্রশাসক বরাবর একটি অভিযোগ দাখিল করে। এ ব্যাপারে কয়েকজন ইউপি সদস্যদের সাথে কথা বললে তারা জানায় আমরা জেলা পরিষদ থেকে কাজের বরাদ্দ পেয়েছি এটি সত্য এবং কাজের অর্ধেক টাকা পেয়েছি তবে তারা বলেন চেয়ারম্যান যে উন্নয়মূলক কাজ গুলো করেছে সেগুলো একা না করে আমাদের নিয়ে কাজগুলো করুক। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান মোঃ ডালিম হোসেন বলেন আমি এ পর্যন্ত যতগুলো উন্নয়নমূলক কাজ পেয়েছি সবগুলো আমি ইউপি সদস্যদের সমানভাবে বন্টন করে দিয়েছি। আপনারা সাংবাদিক ভায়েরা উক্ত উন্নয়নমূলক কাজের নামফলক গুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন। এব্যাপারে ঐ ইউনিয়নের কয়েকজন সচেতন মহল ও কলারোয়া উপজেলা চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম লাল্টু জানায় চেয়ারম্যান ডালিম হোসেন সঠিক ভাবে এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজ করছেন। কিন্তু কয়েকজন ইউপি সদস্য চেয়ারম্যানের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার তার একটি কুচক্রি মহলের সাথে হাত মিলিয়ে এই অভিযোগগুলো বিভিন্ন দপ্তরে দাখিল করছেন।