আশ্রয়ণ প্রকল্পের উদ্দেশ্য হলো- ভূমিহীন, গৃহহীন, ছিন্ন অসহায় দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন, ঋণপ্রদান ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহে সক্ষম করে তোলা এবং আয় বাড়ে এমন কার্যক্রম সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণ।
মুজিববর্ষে সারাদেশে প্রতিটি ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষকে গৃহায়ণের আওতায় নিয়ে আসার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকারে অনুপ্রাণিত হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক, বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ওয়াসিকা আয়শা খান, এমপি, চট্টগ্রামের আনোয়ারা, কর্ণফুলী, লোহাগাড়া, সাতকানিয়া ও চন্দনাইশ উপজেলায় গত তিন অর্থ বছরে প্রায় ৮০টি অসহায় পরিবারকে গৃহ নির্মাণ করে দিয়েছেন।
মাননীয় সংসদ সদস্য ওয়াসিকা আয়শা খান বলেন, মাথা গোঁজার একটি নিরাপদ ঠিকানা যেকোন মানুষের জীবন বদলে দিতে পারে। বাসগৃহ নির্মাণ করে দেয়া একটি চমৎকার হৃদয় স্পর্শী উপহার। নতুন গৃহ পেয়ে সবার আনন্দ আমাকে উদ্বেলিত করে। শুধু প্রাপক পরিবার নয় পাড়া প্রতিবেশীরাও অত্যন্ত খুশী হন। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই সেবামূলক দিকনির্দেশনা সঠিকভাবে পালন করার সুযোগ আমার জন্য পরম সৌভাগ্যের ও গর্বের।
১৯৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের স্থ্পতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলা গড়ার, এরই ধারাবাহিকতায় তার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে ইতিমধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ হতে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের দ্বারপ্রান্তে উপনিত। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার এখন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার কাজে মনোযোগী । অন্য অনেক উন্নয়নের পাশাপাশি এ দেশে গৃহহীন ও ভূমিহীন অসহায় মানুষদের ভূমি ও গৃহদান বিষয়টিতে ভূমিকা রাখায় জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের ইতিহাসে অনন্য হয়ে থাকবেন।