![Daily Nabochatona](https://dailynabochatona.com/wp-content/uploads/2023/01/31BwAd3.png)
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজে টাকা ছাড়া সিল মারে না সিল সিপাহী এস এম লিটন। ভুক্ত ভোগীদের অভিযোগ কাস্টম হাউজ রিলেটেড কোন দপ্তরের কাগজ/ ডকুমেন্ট হাতে গেলেই অনুমোদন পেতে সিপাহী এস. এম লিটন কে দিতে হয় মোটা অংকের ঘুষ। চট্টগ্রাম শুল্কায়ন – ৫ এর বি শাখায় কর্ম রত সিপাহী পদে এস.এম লিটন যেন অবৈধ লেন দেন ঘুষ ব্যাণিজের দোকান বসিয়েছেন শুল্কায়ন- ৫ এর বি শাখায়। চাকুরীর বয়স মাত্র এক বৎসর তবে ঘুষ নেওয়া পাকা খেলোয়ার এস.এম লিটন প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকার রমরমা ঘুষ ব্যাণিজ্যে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। তথ্যানুসন্ধানে উঠে আসে এস.এম লিটনের ঘুষ ব্যাণিজ্যে বিভিন্ন ফিরিস্থি। চাকুরী অবস্থায় ঘুষের টাকা লেনদেনের ভিডিও ফুটেসএর চিত্র রয়েছে তার বিরুদ্ধে। বর্তমান সরকারে ঘোষনায় প্রত্যেকটি সরকারী দপ্তর কে র্দূনীতি মূক্ত করতে হবে, ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে। সেই শুদ্ধাচারের বানী নিভৃতে কাঁদে। যেখানে খোদ কাস্টমস হাউজের মত গুরুত্বপূর্ণ স্থানে প্রকাশ্যে কি ভাবে পোশাক পরিহিত অবস্থায় ঘুষ বাণ্যিজ চলে সেই বিষয়ে সকলে সন্ধি হান! তার এমন আচরণে অতিষ্ট চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে আগত সেবা গ্রহীতা ভূক্তভোগি বিভিন্ন সি, এন্ড এফ কর্মচারী কর্মকর্তারা তার ঘুষ বাণিজ্যের ফুটেছ ফাস হওয়ায় জুয়েল নামে অন্য এক লোকের দ্বারা ঘুষের টাকা লেনদেন করান এস.এম. লিটন। জানা যায়, এস.এম লিটনের গ্রামের বাড়ি , গোপাল গঞ্জ জেলায়। এই বিষয়ে সিপাহী এস. এম লিটনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন , যদি কেউ খুশি হয়ে কিছু দেয় তাহা গ্রহন করে থাকি। জোর পূর্বক ঘুষ আদায়ের বিষয়ে জানতে চাইলে লিটন বলেন, পত্রিকায় নিউজ করলে আমার চাকুরী চলে যাবে। এমন কাজ আমি আর করবো না। দয়াকরে আমার বিরুদ্ধে নিউজ করবেন না। কিন্তু চোরে শুনে না ধর্মের কাহীনি। তার পরেও ক্ষান্ত হয়নি লিটনের রমরমা ঘুষ বাণিজ্য । ভূক্তভোগিদের প্রশ্ন ঘুষ খোর লিটনের খুটির জোর কোথায় এই বিষয়ের প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট উর্দ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছে ভূক্তভোগীরা ।