ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অনন্য এই দিনটি যথাযথ মর্যাদায় রামেবির উদ্দোগে নানা কর্মসূচি পালন করছে। মঙ্গলবার সকাল ৮টায় রামেবির অস্থায়ী কার্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে উপাচার্যের পক্ষে ফুলেল শ্রদ্ধাঞ্জলি জানান, রামেবির কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড.রুস্তম আলী আহমেদ। এরপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ মহান মুক্তিযুদ্ধে সকাল শহীদদের স্মরনে বিশেষ মোনাজাত করা হয় । দোয়া শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. রুস্তম আলী আহমেদ বলেন, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (তৎকালীন ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দান) ৭ কোটি বাঙালিকে যুদ্ধের প্র¯‘তি নেওয়ার আহ্বান জানান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ঘোষণা দেন, “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।” তার বজ্রকণ্ঠের বাংলার আকাশে—বাতাসে ধ্বনিত হয়েছিল স্বাধীনতার ঘোষণা, গর্জে উঠেছিল উত্তাল জনসমুদ্র। তার এই ভাষণের ১৮ দিন পর পাকিস্তানি বাহিনী বাঙালি নিধনে নামলে বঙ্গবন্ধুর ডাকে শুরু হয় প্রতিরোধ যুদ্ধ। নয় মাসের সেই সশস্ত্র সংগ্রামের পর আসে বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রামেবির রামেবির রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মোহা. আনোয়ারুল কাদের, রামেবির পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ইঞ্জিনিয়ার মো: সিরাজুম মুনির, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ডা. মো. আনোয়ার হাবিব, কলেজ পরিদর্শক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন, উপ-রেজিস্ট্রার ডা.মো.আমিন আহমেদ খান, উপ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ডা. মো: সারওয়ার জাহান, উপ কলেজ পরিদর্শক ডা. মোহাম্মদ মেহেরওয়ার হোসেন, উপ পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) মো. আখতার হোসেনসহ রামেবির সকল কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ। এ ছাড়া সারাদিন ব্যাপি রামেবির কার্যালয়ে মাইকরে মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষন প্রচার করা হয়।