পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া দারুল হুদা আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে সিমাহীনর্দুণীতি সহ নানান অনিয়মের অভিযোগে সংবাদসম্মেলন করেনে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি আক্তারুজ্জামান কামাল। ৬ জুলাই সকালে তার নিজ কার্যলয়ে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকদের উপ¯ি’তিতে তার লিখিত বক্তব্য পাঠ করে শুনান। অভিযোগের ভিত্তিতে যানায়ায় যে, শিক্ষক মোঃ মিজানুর রহমান ভুয়া শিক্ষা সনদ দিয়ে নদমুলা দাখিল মাদ্রাসায় চাকুরি করেন। ২০২০ সালে দারুল হুদা আদর্শ মাদ্য মিক বিদ্যালয়ে প্রধানশিক্ষক পদে তথ্য গোপন করেনিয়োগ প্রাপ্ত হন। কিন্তু তার এমপিও নিয়ে ৩৭০০২.০০০০.০১৭.৩১.৪৭৮.২০২১-৬৯৩ স্মারক, ২৩/৫/২০২২ ইং তারিখে সহকারি পরিচালক মাধ্যমিক-২ দুর্গা রানী সিকদারএক চিঠির মাধ্যমে মোঃ মিজানুর রহমানের এমপিও হওয়রার সুযোগ রহিত করা হয়। প্রাধান শিক্ষক এর এমপিও না হওয়া সত্তেও ধিদি বহিরভুত ভাবে সপদে বহাল থেকে বর্তমান সভাপতি মোঃ হুমায়ুন কবির ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ জহিরুল আলমের যোগ শাজোসে অবৈধ ভাবে কয়েকজন ৩য় ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারি পদে নিয়োগ দিয়ে প্রায় ত্রিশ লক্ষ টাকা হাতিয়েনেন। বর্তমানে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী সংখ্যা মাত্র ১৬ জন। শিক্ষক কর্মচারি রয়েছে ১২ জন। বিদ্যালয়ের ১৭ শতাংশ জমি তাও অন্যনামে রেকর্ড তা অন্যনামে রেকর্ড হলেও নেয়া হয়নি কোন উদ্যোগ। এ বিষয়ে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক বলেন সম্পূর্ণ স¦চ্ছ ভাবে নিয়োগ কমিটির মাধ্যমে প্রার্থী বাচাই করা হয়েছে এতে কোন অনিয়ম হয় নাই। সাবেক সভাপতি ৩য় ৪র্থ শ্রেনী পদে তার নিজস্ব লোক নিয়োগ দিতে চেয়ে ছিল। এবং মোট অংকের টাকা দাবি করছে। যা আমাদের পক্ষে দেয়া সম্ভব নয়।এ কারনে ক্ষিপ্ত হয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ করছে। তিনি আরও বলেন আমার এমপিও হয়নাই সেটা সমস্য নয়। আমার নিয়োগ তিনি সভাপতি থাকার সময় দিয়েছেন,তিনি বলুক আমার নিয়োগ কি অবৈধ ? আমার নিয়োগ অবৈধ নয় আমি কেন নিয়োগ দিতে পারবনা? আর যে খানে নিয়োগ কমিটি নিয়োগ দিয়েছে সেখানে আমার করার কি আছে। প্রতিষ্ঠানে কোন অনিয়ম নেই থাকলে কর্তৃপক্ষ আছে তারা দেখবেন।