বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) থেকে এ পর্যন্ত ৯১টি আলুরজাত অবমুক্ত করা হযেছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ড. এস এম শরিফুজ্জামান।
বৃহস্পতিবার (১৩ আগস্ট) সকালে ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত ‘ফিড দ্যা ফিউচার বায়োটেকনোলজি পটেটো পার্টনারশিপ প্রজেক্ট (ফেইজ-১)’ এর অগ্রগতি পর্যালোচনা কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ সব তথ্য জানান। ড. এস এম শরিফুজ্জামান জানান, বর্তমান সরকারের ২০০৯-২০১৯ শাসনামলে বারি বিভিন্ন ফসলের ২৬২টি উচ্চ ফলনশীল জাত ও ৪৩১টি উন্নত ফসল ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। তিনি বলেন, এ সব জাত ও প্রযুক্তি কৃষক পর্যায়ে দ্রুত পৌঁছানোর পাশাপাশি রোগপ্রতিরোধী জিএম আলুর জাত দেশে নিয়ে এসে চাষাবাদের আওতায় আনলে দেশ আলু উৎপাদনে আরও এগিয়ে যাবে। বারির কাজী বদরুদ্দোজা মিলনায়তনে কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে কর্মশালার উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার। বারির মহাপরিচালক ড. মো. নাজিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএআরসির সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ জালাল উদ্দীন, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহিদুর রশিদ ভূঁইয়া প্রমুখ। বারির প্রটোকল অফিসার মো. আল আমিন জানান, কর্মশালায় জেনেটিক্যালি মোডিফাইড (জিএম) আলুর জাত উন্নয়ন ও প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের কাজের অগ্রগতি নিয়ে বিস্তারিত পর্যালোচনা হয়।