মোঃ তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদ ফাউন্ডেশনের ফাউন্ডার প্রেসিডেন্ট হিসেবে সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালিত অরাজনৈতিক ও অলাভজনক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। তিনি তৌহিদ ডেভেলপার ও বিল্ডার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবেও অত্যন্ত সুনাম ও সততার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। মোঃ তৌহিদুল ইসলামের বড় গুন তিনি অত্যন্ত পরিশ্রমী, নিরহঙ্কারী সংগ্রামী সফল ব্যবসায়ী ও উদার মনের মানুষ। ব্যক্তিগত আচরনে তিনি একজন অনন্য সাধারণ জনসেবক হিসেবে পরিচিত। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসার পাশাপাশি মানবতার সেবার মাধ্যমে মানবিকতা, নৈতিকতা সর্বোপরি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। শিক্ষা জীবনের মেধা ও মনন অত্যন্ত দক্ষতার সাথে পেশাজীবনে সমন্বয় ঘটিয়ে চলছেন। কর্মজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সততা, বিচক্ষনতা, দৃঢ়তা ও আন্তরিকতার মাধ্যমে সবকটি কাজে ঈর্ষনীয় সফলতার পরিচয় দিয়ে বর্ণাঢ্য কর্মজীবন পরিচালনা করে চলেছেন মোঃ তৌহিদুল ইসলাম। প্রশিক্ষণার্থীদের দক্ষ করে দেশ-বিদেশে কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে তৌহিদ ফাউন্ডেশন ২০১৮ সাল হতে সহস্রাধিক শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করে আসছে। দিন দিন প্রশিক্ষনের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ার তৌহিদ ফাউন্ডেশন বৃহত্তর পরিসরে মিরপুর-১ এর প্রান কেন্দ্র ১৪, ১৫, ২৬/১ দক্ষিণ বিশিল, তৌহিদ কমপ্লেক্স, দারুস সালাম রোড, মিরপুর-১, ঢাকা-১২১৬ এ কার্যক্রম চলছে। তৌহিদ ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমের সংক্ষিপ্ত বিবরনী (১) লাশ গোসল ও কাফনের কাপড় সম্পূর্ণ ফ্রি (২০১৮ সাল হতে পুরুষ ও মহিলা লাশ গোসলের সংখ্যা প্রায় এক হাজার। বর্তমানে ২৪ ঘন্টা দক্ষিণ বিশিলের অফিসে কার্যক্রম চলমান) (২) চোখের ছানি অপারেশন (লেন্স প্রতিস্থাপন) (২০১৮ সাল হতে চক্ষু অপারেশনের সংখ্যা সহস্রাধিক) (৩) এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস (৪টি এ্যাম্বুলেন্স ও ২টি লাশবাহী ফ্রিজিং গাড়ি, ঢাকা সিটির মাঝে ফ্রি ও বাংলাদেশের যেকোন জেলায় শুধুমাত্র প্রকৃত খরচ নেওয়া হয়ে থাকে) (৪) সকলের জন্য চিকিৎসা সেবা (৬জন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, ২০১৮ সাল হতে প্রায় দশ হাজার রোগীর ফ্রি চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়েছে) (৫) কম্পিউটার প্রশিক্ষণ (বেসিক কম্পিউটার, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন ও ফ্রিল্যান্সিং) প্রশিক্ষণ গ্রহণকারীদের সংখ্যা সাত হাজার, অপেক্ষারত প্রায় নয় হাজার) (৬) ভাষা প্রশিক্ষন (ইংরেজি, কোরিয়ান, আরবি, জাপানি, ফ্রেঞ্চ, জার্মান) (প্রশিক্ষণ গ্রহণকারীর সংখ্যা এক হাজার, অপেক্ষারত দুই হাজারের অধিক) (৭) প্রফেশনাল সেলাই প্রশিক্ষণ (প্রশিক্ষণ গ্রহণকারীর সংখ্যা তিন হাজারের অধিক এবং অপেক্ষমান প্রায় পাঁচ হাজার) (৮) শিক্ষাবৃত্তি প্রদান (মেধাবী, গরিব ও অসহায় শিক্ষার্থীদের মাসিক শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়, শিক্ষাবৃত্তির মাধ্যমে অনেকেই কুরআনের হাফেজ, মাওলানা ও মুফতি হয়েছে। (৯) দূর্যোগময় মুহুর্তে খাদ্য সহায়তা প্রদান (করোনা মহামারি সহ বিভিন্ন দুর্যোগময় মুহুর্তে দশ হাজার পরিবারে খাদ্যসামগ্রী (চাল, ডাল, তেল) বিতরন সহ নগদ অর্থ অনুদান দেওয়া হয়েছে। (১০) ইফতার আয়োজন (প্রতি রমজান মাসে দৈনিক সহস্রাধিক লোকের ইফতারির ব্যবস্থা করা হয়) (১১) সিনিয়র সিটিজেন রিক্রিয়েশন সেন্টার (সিনিয়র সিটিজেন রিক্রিয়েশন সেন্টার (সিনিয়র সিটিজেনদের অবসর সময় কাটানোর বিশেষ ব্যবস্থা (১২) স্পেশালাইজড হাসপাতাল ও রোগীদের জন্য স্টুডিও এ্যাপামেন্ট (দক্ষিণ বিশিলে বহুতল বিশিষ্ট আধুনিক মানসম্মত হাসপাতাল নির্মানের পরিকল্পনা রয়েছে এবং টোলারবাগে স্টুডিও এ্যাপার্টমেন্ট নির্মানের জন্য জমি ক্রয় করা হয়েছে (১৩) বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় পর্যায়ক্রমে তৌহিদ ফাউন্ডেশনের শাখা নির্মান করা হবে।