চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিষ্ট্রট আবুল বাশার মোহাম্মদ ফকরুজ্জামান বলেছেন জনদূর্ভোগ লাঘবের জন্য উপস্থিত অংশীজনদের মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করা হবে । সড়কে দূর্ঘটনা ও অপমৃত্যু হ্রাস করার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার প্রদান করা হবে। তাছাড়া জনস্বার্থে প্রশাসনের পক্ষ থেকে যা যা করা দরকার তাই করা হবে। সংরক্ষিত বনাঞ্চল রক্ষা করে হাটহাজারী-সীতাকুণ্ড সংযোগ সড়ক নির্মাণের বিষয়টি তিনি মন্ত্রণালয়ে কথা বলবে বলে সভায় মত প্রকাশ করেন। তিনি মঙ্গলবার হাটহাজারী উপজেলা পরিষদ চত্বরে আয়োজিত চট্টগ্রাম থ খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রাম থ রাঙ্গামাটি মহাসড়কে যানজট নিরসন, দুর্ঘটনা হ্রাস ও নিরাপদ মহাসড়ক নিশ্চিতকরণে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন। সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শাহিদুল আলম। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রাট রাকিব হাসান। হাটহাজারী, রাউজান, ফটিকছড়ি ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান যথাক্রমে এস এম রাশেদুল আলম, এয়াসান হায়দার চৌধুরী বাবুল, এইস এম আবু তৈয়ব ও স্বজন কুমার তালুকদার, নির্বাহী কর্মকর্তা যথাক্রমে আবদুস সালাম সিকদার, সোঃ সাব্বির রাহমান সানি, আতাউল গনি ওসমানী, সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পিন্টু চাকমা, বি আর টি এর সহকারী পরিচালক রাহেনা আকতার, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ রশ্মি চাকমা, উপজেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান নূরুল আলম বাশেক, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নুরুল আলম ওসি রুহুল আমীন সবুজ। উপস্থিত অংশীজনদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন খাইরুনবী,স. ম এনাম,চেয়ারম্যান আকতার হোসেন খাঁন সুমন,হারুন উর রশীদ, নুরুল আহসান লাবু, সরওয়ার মোরশেদ তালুকদার, বাস মালিক গ্রুপের নেতা মনজুরুল আলম চৌধুরী, মন্জু, মুক্তিযোদ্ধা আহমেদ হোসেন খান,ইসমাইল, ওজাইর আহমেদ হামিদ, খুরিশদ আলম, ফায়ার সার্ভিসের লিডার ফজল মিয়া, গোবিন্দ প্রসাদ মহাজন, মুক্তিযোদ্ধার শেখ সন্তান খোরশেদুজামান প্রমুখ।