ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার কামারখালী ইউনিয়নের গন্ধখালী ইউনুচ মৃধার বাড়ীর পিছন থেকে দয়ারামপুর এর চরকসুন্দির চারটি জায়গায় ইটের রাস্তাটি খানাখন্দে বেহাল দশা। এ যেন দেখার কেউ নেই। বর্তমানে রাস্তাটির বেহাল দশা হওয়ায় চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে জন সাধরণের দুর্ভোগের সীমা নেই।এদিকে রাস্তাটির বেহাল হওয়ায় প্রতিনিয়ত নানা সমস্যায় পড়তে হ”েছ পথচারীদের। সরেজমিনে দেখা যায়, গন্ধখালী ইউনুচ মৃধার বাড়ীর পিছন থেকে দয়ারামপুর এর চরকসুন্দির চারটি জায়গায় ইটের সলিং এর রাস্তাটির জায়গায় জায়গায় ভাঙা ও ধষে গেছে। অল্প বৃষ্টি হলেই রাস্তায় খানাখন্দে পানি বেঁধে যা”েছ। এই দুই গ্রামের একাধিক ব্যক্তি এ প্রতিনিধিরা জানান, ভাঙ্গা ও ধষে যাওয়া রাস্তায় অটোরিকসা, নছিমন, করিমন, ভ্যান, মোটরসাইকেল ও বাইসাইকেল নিয়ে চালিয়ে যাওয়াও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এই দুই গ্রামের বাসিন্দাসহ পার্শ্ববর্তী গ্রামের নাওড়া পাড়া, জারজরনগর, গয়েশপুর, সালামতপুর গ্রামের মানুষ ও আশপাশের গ্রামের জনসাধারণের চলাচলে এই রাস্তাটিই ভরসা। এছাড়া কোনো অসু¯’ রোগী নিয়ে রাস্তাটি দিয়ে যেতে পারি না। ৫ থেকে ৮টি গ্রামের মানুষ যাতায়াত করে এ রাস্তা দিয়ে।এছাড়াও রাস্তা খারাপের কারণে শিক্ষার্থীদের স্কুল কলেজে যাওয়া আসার সময় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। রাস্তাটি এখন পিচ করনের সময় দাবি হয়ে উঠেছে। এলাকাবাসি দ্রুত সংস্কার দেখতে চায়। এই ইটের রাস্তার জন্য প্রতিনিয়ত নানা সমস্যায় পড়তে হয়। গত দুই বছর আগে কাঁচা রাস্তায় ইট বসানো হয়। তার পর আর রাস্তাটি সংস্কার বা পাকা করা হয়নি। এ ব্যাপারে ¯’ানীয় ইউপি সদস্য মুন্সী আসাদুজ্জামান বলেন, রাস্তা খারাপ মানুষের চলাচলের সমস্যার সীমা নেই।তবে গন্ধখালী ও দয়ারামপুর পার হয়ে চরকসুন্দি গ্রামের কালভার্টটি ভেঙ্গে যাওয়ায় এতে করে মাঝে মধ্যেই পথচারীরা দুর্ঘটনার স্বীকার হ”েছ। এ বিষয়ে কামারখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রাকিব হোসেন চৌধুরী ইরান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রতিনিধিকে বলেন গন্ধখালী ইউনুচ মৃধার বাড়ীর পিছন থেকে দয়ারামপুর এর চরকসুন্দি সহ চারটি জায়গায় ইটের সলিং এ রাস্তাটি দ্রুতই পুনরায় সংস্কার করা হবে।