পটুয়াখালী সদর উপজেলার মরিচবুনিয়াতে প্রাথমিক ভাবে মনেকরেন উপকূলীয় বন বিভাগের তিনটি খারা চাম্বল গাছ দিনে দুপরে কেটে নিয়ে গাছ চিরানোর উদ্যেশে আউলিয়াপুর ইউনিয়নের ঢাকা মহাসড়ক সংলগ্ন মো: নুরআলমের স্বমীলে নিয়ে আসলে স্থানীয় জনগন বিষয়টি জানতে পারেন এসময়ে গাছ চোর বিষয়টি বুঝতে পারলে স্বমীলে গাছ রেখে পালায়ন করেন । পরে উপূকলীয় বন বিভাগ পটুয়াখালীর সদর উপজেলার রেইঞ্জ কর্মকর্তা শ্রী নয়ন মিস্ত্রীকে বিষয়টি জানানো হলে তিনি চোরাই গাছ কাঁটতে নিষেধ করেন উক্ত স্বমীল মালিক মো: নুরঅলম কে । এ সময়ে চোরাই গাছ কর্তণ ও গাছ গুলোকে নিয়ো আসা ব্যাক্তিকে গাছ নিতে বা দিতে বারন করেন সদর রেইঞ্জ কর্মকর্তা শ্রী নয়ন মিস্ত্রী । সরজমিনে গেলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক গাছ ব্যবসায়ী ও স্থানীয় জনগন জানান, নুরআলমের কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা রাতে অথবা দিনে প্রায় সময়ে আশে পাশের বিভিন্ন ইউনিয়নের সরকারি গাছ অবৈধ ভাবে স্ব-মীলে নিয়ে এসে তা চিরাই করে বিভিন্ন হাট বাজারে বিক্রয করে থাকে । এ বিষয়ে স্ব-মীল মালিক মো: নুর আলম প্রতিবেদককে জানান, দুটি গাছ চিরানোর উদ্যেশে আমার স্ব-মীলে নিয়ে আসে। আমি গ্রামের মালিকানাদিন গাছ হিসেবে আমার টলিতে উঠিয়েছি মাত্র, কিছুখন পরে পটুয়াখালী সদর রেইঞ্জ কর্মকর্তা মুঠোফোনে গাছ কাঁটতে নিষেধ করেন বর্তমানে গাছ দুটি আমাদের হেফজতে আছে । সার্বিক বিষয়ে সদর উপজেলা রেইঞ্জ কর্মকর্তা শ্রী নয়ন মিস্ত্রী বলেন মো: নুরআলম সাহেবের স্ব-মীলে চোরই গাছ কাঁটার খবর পেলে দ্রুততম সময়ে আমরা প্রাথমিক ব্যবস্থা গ্রহন করি এবং স্ব-মীল মালিককে গাছ কাঁটতে বারন করি ।