সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কঠোর নজরদারী ও সততা নিষ্ঠার মাধ্যমে কর্মপরিকল্পনার কারনে বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের সুফল পাচ্ছে উপজেলাবাসী। এলাকার বিভিন্ন ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধিরা জানায় কলারোয়া উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রফিকুল হাসান গত ১৫ নভেম্বর ২০২২ সালে যোগদানের পর থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দিক নির্দেশনায় প্রতিটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সরকারের সকল উন্নয়মূলক বরাদ্দের সুষম বন্টন ও সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, সড়ক উন্নয়ন সহ সকল কাজ চলাকালীন নিজে তদারকি ও উৎকৃষ্ট মানের দ্রব্য ব্যবহার করার নির্দেশনা দিয়ে আসছেন। তাঁর অত্র উপজেলায় মাত্র একটি বছর কর্মকালীন সময়ে অত্র উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের বুইতাগনির বাড়ি হতে রেজাউলের বাড়ির অভিমুখে মাটির সড়ক সংস্কার, ১ লক্ষ টাকা ব্যায়ে বাট্টা আলিমের বাড়ি হতে বাঁশতলা অভিমুখে মাটির রাস্তা সংস্কার, ১ লক্ষ ৫৩ হাজার টাকা ব্যায়ে চন্দনপুর ইউনিয়নের রামভদ্রপুর আবুলের বাড়ি হইতে নরিমের বাড়ির অভিমুখে কাঁচা রাস্তা সংস্কার, প্রায় ৩ লক্ষ টাকা ব্যায়ে একই গ্রামের নরিমের বাড়ি হতে দরগাকান্দা অভিমুখে কাঁচা রাস্তা সংস্কার, ৬১ হাজার টাকা ব্যায়ে রামভদ্রপুর মান্নানের বাড়ি হতে এড়েগাখালী ব্রিজ অভিমুখে কাঁচারাস্তা নির্মান, ৪ লক্ষ ৫৩ হাজার টাকা ব্যায়ে চন্দনপুর বল ফিল্ডে স্টেজ নির্মান, ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ব্যায়ে মদনপুর মাদ্রাসা মোড় হতে রুহুল আমিনের বাড়ির অভিমুখে কাঁচা রাস্তা সংস্কার সহ কলারোয়ার কুশডাঙ্গা ইউনিয়নের পারিখুপী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ৫০ হাজার টাকা ব্যায়ে মাটি ভরাট, কাঁকডাঙ্গার সাইফুল্লার দোকান সংলগ্ন মেইন রোড হইতে সেলিমের বাড়ির অভিমুখে রাস্তায় মাটি ভরাট, কেড়াগাছি ইউনিয়নের গোয়ালচারত শফি মেম্বারের বাড়ি হতে তালতলা পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট, ৫০ হাজার টাকায় ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের আসবাবপত্র ক্রয়, ৫০ হাজার টাকা ব্যায়ে সোনাবাড়িয়া ইউনিয়নের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে আসবাবপত্র ক্রয়, ৫০ হাজার টাকা ব্যায়ে কোরালকাতা ইউনিয়নের কাউরিয়া মোস্ত মেম্বারের বাড়ি হতে ও হ্যাচারী অভিমুখে রাস্তা সংস্কার, ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ব্যায়ে কয়লা ইউনিয়নের কুমারনল আক্তারুলের দোকান হতে রাজ্জাক সরদারের বাড়ির অভিমুখে মাটির রাস্তা সংস্কার সহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে ৩৭ লক্ষ ৮৭ হাজার ২ শত দশ টাকা সুষ্ঠু বন্টন ও উন্নয়ন কাজের সঠিক মান যাচাই করার কারণে সুবিধাভোগী ও সরকারবিরোধী একটি চক্র অত্র প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য বিভিন্ন ভাবে পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছে। কলারোয়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে একাধিক জনপ্রতিনিধিরা জানায় উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রফিকুল হাসান যোগদানের পর থেকে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজর স্বচ্ছ্বতা ও জবাবদিহীতার কারণে একটি কুচক্রি মহল অত্র অফিসের ও সরকারী ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্র বিভিন্ন অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।