বিতরণ বিভাগ ওজোপাডিকো লিমিটেড পটুয়াখালীতে বহু পুরাতন ৩৩/১১ কেভি লাইন যাহা পটুযাখালীর প্রথম ৩৩/১১ কেভি লাইনে গ্রিড থেকে প্রতম সোর্স লাইন ছিল । বর্তমানে ৩৩কেবি লাইন পটুয়াখালী কোর্ট পর্যন্ত আছে। বিশস্ত সূত্রে জান যায় বাকি ৩৩কেভি লাইন প্রায় দেড় কিলোমিটার কোন উর্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই ডিস মেলটিং করেছেন ওজোপাডিকোর কিছু অসাধু কর্মকর্তা । সার্বিক বিষয়ে খোঁজ নিতে গেলে পৌরসভা গুরে দেখা যায় ৩৩কেভি পোল বা মারলিন তার কিছুই নাই সবই খুলে নিয়ে গেছে ওজোপাডিকো । অপরদিকে পটুয়াখালী চৌরাস্তা থেকে চার লাইনের রাস্তা প্রশস্ত করার জন্য উক্ত লাইনটির ডিস মেলটিং করিয়া স্টোর মালামাল জমা না দিয়ে অনত্র সড়িয়ে দিয়েছেন পটুয়াখালী ওজোপাডিকো অ অভিযোগ উঠছে ঠিকাদার কাছ থেকে প্রচুর পরিমানে অর্থ নিয়ে এ কাজ করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ ওজোপাডিকো লিমিটেড পটুয়াখালীর এক কর্মকর্তা জানান, নিয়ম অনুযায়ী পুল সরানোর কাজ জমা বিত্তিক কাজ হিসেবে করা উচিত কিন্তু তা না করে অবৈধ পন্থ্যা অবলম্বন করছেন যাহা সম্প্রন্য ভাবে অবৈধ। এ বিষয়ে বিক্রয় বিতরণ ভিবাগ ওজোপাডিকো লিমিটেড পটুয়াখালী ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী প্রকোশলী জনাব মাইন উদ্দিন সাহেবের সাথে যোগযোগ করতে চাইলে তিনি জানান, আমি পটুয়াখালীতে ২২ ডিসেম্বর ২০১৫তে আসার পর উক্ত লাইনটি চালু অবস্থায় পাইনি তবে কিছু তার ও পোল পেয়েছি যাহা স্টোরে পরে আছে। তিনি আরও বলেন, ঐ সময়ে আবদুল করিম সাহেব ছিলেন উপ সহকারী প্রকৌশলী তার সাক্ষর করা কাগজের ভিত্তিতে সকল সংযোগ ও সরংজাম বিক্রয় ও বিতরণের জন্য আমি ও তৎকালীন সময়ের নির্বাহী প্রকৗশলী দায়িত্বে ছিলেন মু. আ. সালেক খান অনুমদোন করেছি ,কোথাও কোন প্রকার অনিয়ম হলে তার জন্য তদারকী দেখভালের জন্য উপসহকারী আবদুল করিম সাহেব ভালো বলতে পারবেন বলে তিনি প্রতিবেদককে জানান ।