তাড়াশ উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. মেজবাউল করিমের হস্তক্ষেপে সিরাজগঞ্জে লালুয়া মাঝিড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির এক ছাত্রীর বাল্যবিয়ে বন্ধ হয়েছে। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা পরিবর্তন ও গণ উন্নয়কেন্দ্রের তিন কর্মী ইউএনও’কে বাল্যবিয়ের তথ্য দিয়ে সহায়তা করলে শুক্রবার (২০ জানুয়ারি) বিকেলে ওই ছাত্রীর বাড়িতে গিয়ে বিয়ে বন্ধ করেন। ইউএনও মো. মেজবাউল করিম বলেন, এনজিও কর্মীরা বিয়ে বাড়িতে অবস্থান করে আমাকে খবর দেন। পরে আমি সেখানে গিয়ে বাল্যবিয়ে বন্ধ করি। একই সঙ্গে ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত ওই ছাত্রীর বিয়ে দেবেন না এই মর্মে মেয়ের বাবার কাছ থেকে মুচলেকা নেওয়া হয়। বর পক্ষকেও বাল্যবিয়ে না করার জন্য শতর্ক করা হয়েছে।