গাইবান্ধা-৩ পলাশবাড়ী সাদুল্লা পুর আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামানত বাজেয়াপ্ত হচ্ছে ৮ প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী প্রদত্ত ভোটের(কাস্টিং ভোট) আট ভাগের এক ভাগের চেয়ে ১ ভোট বেশী না পেলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। গাইবান্ধা-৩ (সাদুল্লাপুর-পলাশবাড়ী) আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে দলীয় ও স্বতন্ত্র ১১জন প্রার্থী। এ আসনে মোট ভোটার ৪ লক্ষ ৭৪ হাজার ৮ শত ৭৬,প্রদত্ত ভোটের মধ্যে বৈধ্য ভোট ১ লক্ষ ২১ হাজার ৮ শত ০৪,সর্বমোট প্রদত্ত ভোট,১ লক্ষ ২৪ হাজার ২ শত ৪২,বাতিলকৃত ভোট ২ হাজার ৪ শত ৪২ ভোট,ভোটের শতকরা হার ২৬.১৬%।সেই হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সর্বনিম্ন১৫ হাজার ৫ শত ৩০ ভোটের বেশী পাওয়া লাগবে।কিন্তু ২ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী মফিজুল হক সরকার ঈগল পাখি প্রতীকে পেয়েছে ২৬ হাজার ৩ শত ৮২ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী ঢেঁকি প্রতীকে আজিজার রহমান বিএসসি পেয়েছে ১৬ হাজার ১ শত ৮৯ভোট। এই দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী ছাড়া এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বাকী ৮ প্রার্থী নিয়ম অনুযায়ী প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের এক ভাগের বেশী ভোট না পাওয়া তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। জামানত বাজেয়াপ্ত প্রার্থীরা হলেন,জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের এস এম খাদেমুল ইসলাম খুদি মশাল, প্রাপ্ত ভোট ৭ হাজার ১ শত ৬৭ ভোট, জাতীয় পার্টির মইনুর রাব্বি চৌধুরী, লাঙল প্রতীক প্রাপ্ত ভোট ৭ হাজার ৪ শত ৬৫ ভোট,ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির জাহাঙ্গীর আলম আম প্রতীক, প্রাপ্ত ভোট ১ শত ৫০ভোট,বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মাহমুদুল হক হাতঘড়ি প্রতীক প্রাপ্ত ভোট, ২ হাজার ১ শত ৮৩ ভোট,কৃষক জনতা লীগ মোস্তফা মনিরুজ্জামান গামছা প্রতীক, প্রাপ্ত ভোট ১ শত ৮৭ ভোট,স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকে সাহারিয়ার খাঁন,প্রাপ্ত ভোট,৪ হাজার ১শত ৯২ ভোট,স্বতন্ত্র প্রার্থী কেটলি প্রতীকে আবু জাফর মোঃ জাহিদ নিউ ৫ শত ৪৯ ভোট।