“মৎস্য রক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০এর ধারায় উল্লিখিত সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ঘোষিত সময়ে একটি নির্দিষ্ট আকারের চেয়ে ছোট মাছ(জাটকা)বিক্রর বা বিনিময়ের জন্য শিকার,বহন,পরিবহন,প্রদর্শন করার জন্য ০৩ বছর কারাদন্ড(তবে ০১বছরের কম নয়) এবং ৫০০০৳ অর্থদন্ড বা উভয় দন্ড প্রদান করার বিধান থাকলেও এ আইনকে খাতা কলমে সিমা বদ্ধ রেখে গলাচিপা মৎস্য কর্মকর্তা ও স্থানীয় প্রশাসন লোকবল সংকট এবং এর দোষ অর দোষ বলে অবৈধ সম্প্রক তৈরি করে জাটকা ব্যবসায়ী দের সাথে মিলে মিসে গেছে যার ফলে গলচিপা,কলাপড়া,কুয়াকাটায় জাটকা নিধন ও ক্রয় বিক্রয় চলছে প্রকাশে। সরজমিন গেলে দেখা যায় গলাচিপার মাছ বাজারের সরোয়ার,কুদ্দস,বশির,আলি,সহিদ ভুঁইয়া, হেলাল,নরু,মামুন,সজল,আক্কাস সহ প্রায় ২৫টি মাছের আড়ৎদার প্রতিনিয়ত জাটকা ইলিশ মাছ ক্রয় বিক্রয় ও পরিবহন করে আসছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। পরিবহন ব্যাবহার করাহচ্ছে ঢাকাগামী বাস এবং পিকআপ এ ভোর হতেই দেখা মিলে পানপট্রি এলাকায় প্রকাশে জাটকা মাছের বাজার মটোরসাইকেল জোগে সেই মাছ চলে আসে গলাচিপা মৎস অফিসের সামনে দিয়ে গলাচিপা আড়ৎ ও জেলার ছোট ছোট বাজারে আর এ জাটকা বাজার ও পরিবহন থেকো মোটা অংকের টাকা পান মৎস্য কর্মকর্তারা । পানপট্রি বাজারের মৎস্য ব্যাবসায়ী রিয়াদ বলেন প্রতি মাসে মাছুয়া অভিসার, প্রশাসন, স্থানীয় প্রেসক্লাব এ টাকা দিয়ে ব্যাবসা করি তাহলে ভয় কিসের।গলাচিপা হরীদাবপুর বাজারের মৎস্য ব্যাবসায়ী আক্কাস জানান প্রতিনিয়ত সাংবাদিক ও মাছুয়া অভিসার টাকা নেয় যার কারনে শান্তিতে আমরা ব্যবসা করছি, মদিরহাট বাজারের মৎস্য ব্যাবসায়ী টিপু সুলতান বলেন মাছুয়া অভিসারকে নিয়মিত টাকা দেই তাহলে সমস্যা কই। সার্বিক বিষয়ে গলাচিপা মৎস্য কর্মকর্তা সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তিনি নানান প্রকার ব্যাস্ততার কথা বলে এড়িয়ে জান। তবে পটুয়াখালী জেলার র্যাপিড বেটালিয়ান র্যাব মাজে মাজে জাটকা অভিযান পরিচালনা করায় জাটকা ব্যাবসায়ীরা কিছুটা আতংকিত থাকলেও মৎস্য অভিসারদের সহযোগীতায় আগে থেকে জাটকা ব্যাবসায়ীরা খবর পেয়ে তাদের আড়ৎ বন্ধ করে দুরে সরে থাকেন। সাধারণ জনগন ও সচেতন নাগরিক রা মনে করেন এভাবে চললে অদুর ভবিষ্যৎ এ বড় ইলিশ মাছ জাদুঘর ছারা দেখা মিলবে না।।