মসজিদে ইমামতির মাধ্যমে মাওলানা রাগীব আহসানের কর্মজীবন শুরু। তবে এখানে বেশি দিন থাকেননি তিনি। পরে ঢাকার একটি এমএলএম কোম্পানিতে ৯০০ টাকা বেতনে চাকরি নেন। এরপরেই গড়ে তোলেন ‘এহসান গ্রুপ’।
|আরো খবর
শিক্ষক থেকে জঙ্গি, উজ্জ্বল ৩ দিনের রিমান্ডে
মহেশপুর সীমান্তে ৪ জন গ্রেপ্তার
টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এহসান গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
এরপর দেশের বিভিন্ন এলাকার ধর্মপ্রাণ সাধারণ মানুষ, ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যুক্ত ব্যক্তিবর্গ ও মসজিদের ইমামদের টার্গেট করে প্রতারণার ফাঁদ তৈরি করেন। তিনি ‘শরিয়ত সম্মত সুদবিহীন বিনিয়োগের’ বিষয়টি ব্যাপক প্রচারণা করে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতেন। এছাড়াও ওয়াজ মাহফিলের নামে ব্যবসায়িক প্রচারণাও চালাতেন রাগীব আহসান।
লাখ টাকার বিনিয়োগে মাসিক মাত্রাতিরিক্ত টাকা প্রাপ্তির প্রলোভন দেখিয়ে ধীরে ধীরে গ্রাহকদের কাছ থেকে ১৭ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেন। তবে র্যাব বলছে, ১৭টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গ্রাহকের কাছ থেকে ১১০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছেন রাগীব আহসান।
এর আগে শুক্রবার ভোররাতে র্যাব-১০ এর একটি দল রাজধানীর শাহবাগ এলাকার তোপখানা থেকে রাগীব ও তার সহযোগী আবুল বাশার খানকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ভাউচার বই ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।