আসন্ন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকের প্রার্থী শামীমা আক্তার ভোটের মাঠে আলোচনায় শীর্ষে রয়েছেন। তিনি করোনা কালীন সময় থেকেই নিজস্ব অর্থায়নে সাধারণ মানুষদের মাঝে নানা সামগ্রী বিতরণ ও ঈদে উপহার সামগ্রী দিয়ে পাশে থাকায় এবারের নির্বাচনে তিনি ভোটারদের মুখে-মুখে আলোচনায় রয়েছেন। নির্বাচন অফিস সুত্রে জানাগেছে, আগামী ২৯ মে তৃতীয় ধাপে টাঙ্গাইল সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ৪ জন। তারা হলেন, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক শামীমা আক্তার (আনারস প্রতীক) সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফারুক হোসেন খান মানিক( ঘোড়া প্রতীক) সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন খান তোফা(দোয়াত কলম প্রতীক) ও জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শামস উদ্দিন(মোটরসাইকেল)। জানাগেছে, জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সদর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী শামীমা আক্তার ভাইস চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকেই উপজেলার প্রতিটি গ্রামে তার পদচারনা রয়েছে। বৈশি^ক মহামারি করোনার সময় জীবনবাজি রেখে মানুষের পাশে থেকে কাজ করে গেছেন তিনি। নিজস্ব অর্থায়নে সাধারণ মানুষের জন্য মাস্ক, খাদ্য-সামগ্রী বিতরণ করেছেন। সদর উপজেলার প্রত্যান্ত ইউনিয়ন মামুদনগর ইউনিয়নেও তিনি খাদ্য-সামগ্রী নিয়ে ছুঁটে গেছেন। এছাড়াও প্রতিটা ঈদে তিনি নিজস্ব অর্থায়নের সাধারণ মানুষ ও নেতাকর্মীদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ করেছেন। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে তিনি সদরের ২ হাজার বেকার যুবকদের তার প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর ব্যাবস্থা করে দিয়েছেন। পাশাপশি তিনি মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য সহযোগীতার দ্বার খোলা রেখেছেন। অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রীকে তিনি পড়ালেখার খরচ বহন করছেন। একারণে দলমত নির্বিশেষে সাধারণ ভোটারদের মুখে-মুখে শামীমা আক্তারের আনারস মার্কা আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন। বিশেষ করে নারী ভোটারদের মুখে-মুখে রয়েছেন শামীমা আক্তার। কথা হয় একাধিক জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ ভোটারদের সাথে তারা জানায়,শামীমা আক্তার একজন শিল্পপতি। তার ফ্যাক্টরীতে এ উপজেলার অনেক বেকার যুবকদের কর্মসংসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এছাড়াও তিনি হাস্যজ্জল ও নিরঅহংকার একজন মানুষ। তার কাছে সাধারণ মানুষ মন খুলে কথা বলতে পারে। এজন্য ভোটাররা তার দিকেই বেশী ঝুঁঁকছেন। টাঙ্গাইল সদর উপজেলার আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান পদ-প্রার্থী শামীমা আক্তার জানান, বৈশি^ক মহামারি করোনার মধ্যে মানুষ যখন ঘরে তখন তিনি ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রাম-মহল্লায় গিয়ে সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করেছেন, দিয়েছেন নানা সামগ্রী। তিনি আরো জানান নির্বাচনে তিনি জনগনের ব্যপক সারা পাচ্ছেন। জয়ের ব্যপারে তিনি শতভাগ আশাবাদী।