নাটোর ও নওগাঁ সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাংসদ সদস্য রত্বা আহম্মেদ (এমপি) বলেন, ধর্ষন ও নারী নির্যাতন বেরেছে এগুলো কারা করছে? যারা ফুলের মালা দিয়ে দলে প্রবেশ করেছে তারাই এসব অপরাধ-অপকর্ম করছে। এখন আর অন্য দলের লোক খুঁজে পাওয়া যায়না, সবাই আওয়ামী-লীগ। শনিবার সকাল ১১টার দিকে নাটোর শহরের বড় হরিশপুর পুলিশ লাইনে কনফারেন্স রুমে নাটোরে কমিউনিটি পুলিশিং ডে উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অথিতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এবারে মুজিব বর্ষের মূলমš,¿ কমিউনিটি পুলিশিং সর্বত্র এই স্লোগান কে সামনে রেখে দিবসটি পালন করা হয়। নাটোরের পুলিশ সুপার লিটন কুমার শাহার সভাপত্বিতে এ আলোচনা সভায় অন্যন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, নাটোরের জেলা প্রশাসক শাহরিয়াজ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ্যাডঃ সাজেদুর রহমান খাঁন, পৌর মেয়র উমা চৌধুরী জলি, পিবিআই পুলিশ সুপার শরীফ উদ্দিন, কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি ও লাঠি-বাসি সুমিতির সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আব্দুস সালাম, গুরুদাসপুর কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি ও উপজেলা ভাইচ চেয়ারম্যান আলাল শেখ, নলডাঙ্গা থানার অফিসার ইনজার্চ ওসি নজরুল ইসলাম প্রমূখ। সভার শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য দেন, নাটোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক জুবায়ের এবং সভাটি পরিচালনা করেন, এসপি সার্কেল হেড কোয়াটার আসাদুজ্জামান। এছারা কমিউনিটি পুলিশ নিয়ে যারা ভালো কাজ করেছেন, এদের মধ্যে একজন পুলিশ অফিসার ও একজন জনপ্রতিনিধি কে ক্রেষ্ট ও সম্নাননা স্বারক দিয়ে পুরুষকৃত হয়। তিনি আরোও বলেন, এক সময় নাটোর ছিলো সন্ত্রাসের জনপথ। সেই সময় শুধু মাত্র নৌকায় ভোট দেয়ার অপরাধে অনেক আওয়ামী-লীগের নেতা কর্মিকে গাছের সাথে ঝুলিয়ে নির্যাতন করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, তাদের কাছ থেকে মোটা অংকের চাঁদা আদায় করা হয়েছে। যারা অপরাধ করে, তারা কোন দলের না। অপরাধ যেই করুক না কেন, তাদের কোন কে আইনের আওতায় আনতে হবে। আর বর্তমান সরকার এসব অপরাধ কঠোর হাতে দমন করছেন। তার প্রমান দেখেছেন, হাজী সেলিমের পুত্র নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে মার-পিটের ঘটনায় আজ কারাগারে।