ফেসবুকে থাকা নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় স্বামীকে বেঁধে রেখে গৃহবধূকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ভিডিও ফুটেজের একটি কপি সংরক্ষণ করে বাকিগুলো সরানো হয়েছে বলে আদালতে জানিয়েছে বিটিআরসি।এ ছাড়া ওই ঘটনা অনুসন্ধানে গঠিত কমিটির প্রতিবেদন ঘটনাটি বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চে দাখিল করা হয়েছে। পরে প্রতিবেদনটি পড়ে শোনানো হয়।আদালতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার খন্দকার রেজা-ই-রাকিব। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ রাসেল চৌধুরী। আর ঘটনাটি আদালতের নজরে আনেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না ও আব্দুল্লাহ আল মামুন। বিটিআরসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, আদালতের আদেশ মতো একটি কপি সংরক্ষণ করা হয়েছে। একটি অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ফেসবুক বিটিআরসিকে ফুটেজ সরানোর কথা ই-মেইলের মাধ্যমে জানিয়েছে।উল্লেখ্য, এর আগে গত ৫ অক্টোবর ঘটনাটি আদালতের নজরে আনার পর ফুটেজ সরানো নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। সিডি বা পেনড্রাইভে কপি রেখে ভিডিও ফুটেজ সরাতে বিটিআরসির চেয়ারম্যানকে এ নির্দেশ দেওয়া হয়