সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেছেন, ধর্ষকরা দেশ ও জাতির শত্রু। ধর্ষকদের প্রতিহত করা দরকার। ধর্ষকরা সিলেটের পবিত্র মাটিকে কলুষিত করছে। সিলেটের পবিত্র মাটিতে ধর্ষকদের ঠাঁই দেয়া হবে না। তিনি বলেন, আগামী ৯ অক্টোবর সিলেটের সকল পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে একটি বৈঠক হবে। সেই বৈঠক থেকে ধর্ষকদের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন-সংগ্রাম গড়ে তোলা হবে। ধর্ষকদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। আমরা সবাই মিলে সুন্দর সিলেট শহর গড়বো। তিনি রবিবার (০৪ অক্টোবর) বিকেল ৪টায় সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে সিলেটের ঐতিহ্যবাহী এমসি কলেজে গৃহবধুকে গণধর্ষণ করার প্রতিবাদে মানবাধিকার বাস্তবায়ন কমিশন সিলেট মহানগর কর্তৃক আয়োজিত মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ধর্ষণ একটি ব্যাধি। এই ব্যাধি নির্মূল করতে হবে। দেশ ও সমাজকে বাঁচাতে হবে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্ঠায় বাংলাদেশ গঠন করা দরকার। মানবাধিকার বাস্তবায়ন কমিশন সিলেট মহানগরের সভাপতি অ্যামেনেস্টি ইন্টানাশনালের মেম্বার সাংবাদিক জামান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংগঠনের সহ সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আহমদ লিটনের পরিচালনায় সভাপতির বক্তব্যে জামান চৌধুরী বলেন ধর্ষকদের ফাঁসির দাবী একদফায় পরিনত হয়েছে। সিলেটের সর্বস্তরের মানুষ রাজপথে আছে রাজ পথে দাবী আদায় করে ঘরে ফিরবে। তিনি শাহ পরান রঃ থানার ওসিকে অবিলম্বে প্রত্যাহার করে ন্যায় বিচারের পথে বাঁধা দূর করতে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের প্রতি আহবান জানান সিলেটের ইতিহাস ঐতিহের পরিপন্থী এসব কর্মকান্ড সম্মিলীতভাবে প্রতিহত করতে হবে । আমরা এমন জঘন্য কাজের পুনরাবৃত্তি দেখতে চাইনা। তিনি ধর্ষকদের পক্ষে আইনি সহায়তা না দেওয়ায় সিলেট বারের সকল আইনজীবীদের ধন্যবাদ জানান। সভায় অন্যানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ সভাপতি বাবু কানুলাল পাল। সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম সাদেক ,সাংবাদিক এম এ ওয়াহিদ চৌধুরী, কামরুজ্জামান, ডালিম আহমদ শানুর ব্যবসায়ী শাহীন আহমদ আহমদ ঝুমা রাণী দাশ জোছনা বেগম, আলেয়া বেগম ইছাহাক আলী, ইমাদ হোসেন সুমন আয়াত আলী। এইচ এম জালাল সুহেল আহমদ সাহেল। কাসেম মিয়া চুন্নু মিয়া।