
খুব কম ব্যক্তিই পারেন সাফল্যের পথে নিজ দেশকে এগিয়ে নিতে ও দেশের মানুষকে নেতৃত্ব দিতে। স্বল্প সংখ্যক মানুষই পারেন নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে। বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীর তাদের একজন। যিনি স্বপ্নের বাস্তব রূপায়ন করেন। সায়েম সোবহান আনভীর ভাবেন সমাজ নিয়ে, দেশ নিয়ে। নিজ প্রতিষ্ঠানে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও উদ্ভাবনী শক্তি তাকে উদ্যোক্তা হিসেবে অন্য দশজনের চেয়ে আলাদা করে রেখেছে। শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বের সেরা উদ্যোক্তাদের কাতারে উঠে এসেছেন তিনি। লন্ডনে, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে সাফল্যের সঙ্গে বিবিএ (ব্যবসা প্রশাসনে স্নাতক) সম্পন্ন করার পর ২০০১ সালে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন সায়েম সোবহান। এরপর অল্প সময়ের মাঝেই তিনি নিজেকে একজন শীর্ষ শিল্পদ্যোক্তা হিসেবে প্রমাণ করেছেন। তার নেতৃত্বে বসুন্ধরা গ্রুপ হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ করপোরেট প্রতিষ্ঠান। অত্যন্ত মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদনের ফলে বসুন্ধরা গ্রুপের যে কোনো পণ্য বাংলাদেশের মানুষের কাছে এখন আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অন্যতম নিয়ামক শক্তি হিসেবে ভূমিকা রাখছেন সায়েম সোবহান আনভীর। প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছেন ক্লান্তিহীনভাবে। দেশের বাণিজ্য, ম্যানুফেকাচরিং, খেলাধূলা এবং গণমাধ্যম- বিস্তৃত পরিসরে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তিনি অবদান রেখে যাচ্ছেন। তার বহুমাত্রিক ও গতিশীল নেতৃত্ব আর অনন্য মেধায় জোরালো প্রবৃদ্ধি হচ্ছে এসব খাতে। বসুন্ধরার ব্যবসা দেশ ও মানুষের কল্যাণেই এগিয়ে যাচ্ছে।
ঢাকা-১৭ (গুলশান) আসনে জনদরদী ও দানবীর সায়েম সোবহান আনভীর কে এমপি প্রার্থী হিসেবে দেখতে চায় ঢাকা ১৭ আসনের স্থায়ীবাসীরা। যিনি বসুন্ধরা গ্রুপের কর্নধার, ম্যানেজিং ডিরেক্টর,বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতির সভাপতি, বায়তুল মোকাররম মসজিদের মুসল্লি কমিটির সভাপতি হিসেবে দক্ষতার সহিদ দায়িত্ব পালন করে চলছেন। গুলশানবাসীর প্রত্যাশা, সায়েম সোবহান আনভীর এমপি হয়ে দেশ ও জাতীর কল্যাণে নিজেকে আরো নিবেদিত করুক। তিনি বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে অনেক বড় ভূমিকা রেখে চলেছেন। যিনি অসহায় মিসকিন ও গরীবদের ডাল-ভাতের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন তার ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে।
গণতন্ত্রের মানুষকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নিকট এলাকাবাসীর দাবী সকলেই আওয়ামীলীগের প্রার্থী হিসেবে সায়েম সোবাহান আনভীরকে দেখতে চায়।