নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে ছোট ফেনী নদীতে ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়া তিন পর্যটকের মৃতদেহ পৃথক পৃথক সময়ে উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। অপরদিকে নোয়াখালীর হাতিয়া চ্যানেলে লাইটার জাহাজ ডুবে নিখোঁজ রয়েছে ১২ জন।
রোববার (১৬ আগস্ট) সকাল ৭টার দিকে ঘটনার ২২ ঘন্টা পরে ওমান প্রবাসী মো.আনোয়ার হোসেন মরদেহ উদ্ধার করে ডুবুরি দল। সে ফেনী জেলার দাগনভূঞা উপজেলার ৫নং ইয়াকুবপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের দেবরামপুর গ্রামের মো.সাহাব উদ্দিন এর ছেলে এবং সর্বশেষ আজ দুপুর ১২ টায় বসুরহাট বাজারের ব্যবসায়ী মেহেদী হাসানের মরদেহ নদী থেকে উদ্বার করে ডুবুরি দল। সে ফেনী জেলার দাগনভূঞা উপজেলার ৫নং ইয়াকুবপুর ইউনিয়নের দেবরামপুর গ্রামের মৃত জয়নাল আবেদীন’র ছেলে।
এর আগে, শনিবার বিকেল ৫টার দিকে নজরুল ইসলাম স্বপন নামে আরও এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
এ বিষয়ে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিয়াউল হক মীর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, নিখোঁজ ৩ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা।
এর আগে, শনিবার সকাল ১০টার দিকে কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর ক্লোজারের পশ্চিম অংশে ছোট ফেনী নদীতে মাছ ধরার সময় জোয়ারের পানিতে ৩ পর্যটক নিখোঁজ হয়েছিল।
অপরদিকে চট্টগ্রাম থেকে খুলনায় যাওয়ার পথে হাতিয়া চ্যানেলে দুটি লাইটার জাহাজ ডুবির ঘটনায় ১২ জন নিখোঁজ রয়েছে বলে জানা গেছে।