ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শফিকুল ইসলাম বলেছে, ‘শুদ্ধাচারের কৌশল হিসেবে সকলের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণ করে সমস্যা শুনতে হবে এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। পুলিশের চেকপোস্টগুলোতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আরও তদারকির উপর জোর দিতে হবে।’
৮ আগস্ট শনিবার বাংলাদেশ পুলিশ অডিটরিয়াম রাজারবাগে ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার অফিসারদের সাথে বিট পুলিশিং ও শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন সম্পর্কিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেছেন।
বিট পুলিশিংয়ের মাধ্যমে সহজেই অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যায় উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার চলমান বিট পুলিশিং প্রক্রিয়াকে আরও বেগবান করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন।
মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করার উপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘করোনাকালে যেভাবে আপনারা মানুষের কাছে পুলিশি সেবাকে পৌঁছে দিয়েছেন, ঠিক তেমনি অন্যান্য সকল ক্ষেত্রে এই কার্যক্রমকে ধরে রাখুন।’
কমিউনিটি পুলিশিং ও বিট পুলিশিংয়ের কার্যক্রম অব্যাহত থাকার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
বিট পুলিশিং বাস্তবায়ন সংক্রান্ত বিশেষ সভায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৫০টি থানার ৩০২ টি বিটের গঠন, বিট অফিসারের দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং থানার অফিসার ইনচার্জ, জোনাল এসি ও ডিসি ক্রাইম বিভাগের দায়িত্ব ও কর্তব্যের বিষয় তুলে ধরা হয়।