নিজস্ব প্রতিবেদক
সংবাদ সম্মেলনে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুস সাত্তার। তিনি বলেন, সম্প্রতি বিশেষ সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষা নেওয়ার অজুহাতে ব্যাংকের প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কর্মকর্তাকে ছাটাই করার পাঁয়তারা শুরু করেছে ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। অবৈধভাবে নিতে চাওয়া পরীক্ষার বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হলে হাইকোর্ট পরীক্ষা প্রক্রিয়া স্থগিত করে নিয়মিত প্রমোশন পরীক্ষা নেওয়ার আদেশ দিয়েছিলেন। এই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু হাইকোর্টের এই আদেশ উপেক্ষা করে গত ২২ সেপ্টেম্বর ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কর্মকর্তার ‘স্পেশাল কম্পিটেন্সি অ্যাসেসমেন্ট’ পরীক্ষা নেওয়ার তারিখ ঘোষণা করে বাধ্যতামূলক অংশগ্রহণের জন্য নোটিশ জারি করেছে। নতুন তারিখ অনুযায়ী আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, ব্যাংকের নিয়মিত ও স্থায়ী কর্মচারী এবং সারাদেশের বিভিন্ন শাখা ও ইউনিটে নিষ্ঠা, সততা, একাগ্রতা, আন্তরিকতা ও দক্ষতার সঙ্গে ব্যাংকের উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। কিন্তু সম্প্রতি ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজারের মতো বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা যেমন—সিনিয়র অফিসার, অফিসার, অফিসার (ক্যাশ), জুনিয়র অফিসার (ক্যাশ), অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ক্যাশ) প্রমুখের জন্য একটি ‘স্পেশাল কম্পিটেন্সি অ্যাসেসমেন্ট টেস্ট’ নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, যা দেশের সংবিধান, শ্রম আইন ২০০৬, সার্ভিস রুলস, বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণীত ব্যাংকিং আইন ও বিধির পরিপন্থি। ব্যাংকে ওই পদগু
