মো. তাসলিম উদ্দিন (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) সরাইল
বাংলাদেশের ইতিহাসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে অনেক ত্যাগ ও রক্তদানের ঘটনা বিদ্যমান। এরই একটি অন্যতম করুণ অধ্যায় হলো ১৬ জুলাই, যা এখন থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে “জুলাই শহীদ দিবস” হিসেবে শোক ও শ্রদ্ধার সঙ্গে পালিত হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইলে ১৬ জুলাই শহিদ দিবস উদযাপন উপলক্ষে রেলি, আলোচনা সভাও দেয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার বেলা ১১টায় উপজেলা পরিষদের হলরুমে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।এ সময় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার(ইউএনও) মো. মোশারফ হোসাইনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও প.প. বিভাগ কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. মনসুর আহমেদ, সরাইল থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মোরশেদ আলম চৌধুরী, উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো.আনিসুল ইসলাম ঠাকুর, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদকও সরাইল পাইলটবালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. আনোয়ার হোসেন, উচালিয়া পাড়া মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাও.মো.জহিরুল ইসলাম, সরাইল উপজেলা এনসিপির সমন্বয়ক হাজী মোবারক হোসেন, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদকআলী মোহাম্মদ দুলাল, সরাইল সদর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার, সরাইল রিপোর্টার্স ইউনিটি সাধারণ সম্পাদক মো. তাসলিম উদ্দিন, জামায়েত ইসলামের নেতা খন্দকার বরকত উল্লাহ, ছাত্র প্রতিনিধি রিয়াদ। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা, মো. নুর আলী,উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. সিফাত বিন রহমান, উপজেলা নির্বাচন অফিস কর্মকর্তা মো.মাহবুবুল হক, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নৌসাদ আহমেদ,উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা বিউটি আক্তার,উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. মাসুদ মিয়া, উপজেলা বিএনপি নেতা শিপনসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে জুলাই আন্দোলন সংগঠিত হয়েছিল তা যেন কেউ নস্যাত করতে না পারে দেশবাসীকে সে বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। উল্লেখ্য তাকে যে এই সময়ে সরাইলে ১২ জন আহত এবং তিনজন শহীদ হয়েছেন বলে জানা যায়।