গাইবান্ধা প্রতিনিধি।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের কাঠগড়া হাটের শেষ প্রান্তে এবং রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার দমদমা এনএইচডব্লিউ হতে নগর কোঠা জিসি (চরকাবাড়ী) ভায়া পায়রাবন্দ (মিঠাপুকুর অংশ) সড়কে অবস্হিত প্রগ্রাম ফর সাপোর্টিং ব্রীজস। যাহা দুই “ জেলার সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষের যাতায়াতের সুবিধার্থে বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্ব ব?্যাংকের অর্থায়নে ২৯+২০০ কিঃমিঃ চেইনেজ ৯৯.০৬ মিঃপিএসসি গার্ডার ব্রীজস এর নির্মাণকাজ শুরু করেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান গগঈ অঘউগউঊ (ঔঠ) গঅউজঅঝঐঅ জঙঅউ,উ ইঅতঅজ উঊডঅঘএঙঘঔ ঔঅগঅখচটজ, ২০২২ সালের ১৫মে। শুরু থেকেই সিডিউল বর্হিভূতভাবে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে উক্ত ব্রীজস এর নির্মাণকাজ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারের বিরুদ্ধে। ১ মে ( বৃহস্পতিবার) অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মে দিবস উপলক্ষ্যে সরকারি ছুটি থাকা সত্বেও ব্রীজস এর নির্মাণকাজ করা হচ্ছে। দেখা মেলেনি সংশ্লিষ্ট অফিসের কাউকেই। সচেতন এলাকাবাসি জানান, ১০.৫৪,৯৬,৬৩২ ৬৭৬ টাকা বরাদ্দে উক্ত ব্রীজটির নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা ২৩ সালের ১৪ নভেম্বর। দুই” বছর পেরিয়ে গেলেও সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারের গাফিলতির কারনে আজও তা সম্ভব হয়নি। “আমরা লক্ষ্য করেছি” ব্রিজটির নির্মাণকাজ করা হচ্ছে দুই বছর আগের পুরাতন (জংধরা) মরিচাযুক্ত রড দিয়ে। এটি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। আমরা চাই,সরকার নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী ব্রিজটির নির্মাণকাজ হোক।”
এসব মরিচাযুক্ত রড দিয়ে কেন কাজ করছেন জানতে চাইলে প্রকল্প ব্রীজস এর কাজে নিয়োজিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার পরিত?্যক্ত রড দিয়ে কাজ করার বিষয়টি এড়িয়ে যান। এব?্যাপারে মিঠাপুকুর উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) প্রকৌশলী মোঃ বাদশা আলমগীর বলেন, আমি নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।” স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, এলজিইডির এই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প ব্রীজটিতে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের ফলে ব্রিজের স্থায়িত্ব নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।