বিনোদন রিপোর্টার
ছন্দ ও শব্দ নিয়ে যার কাজ তিনি হলেন রানা মিয়া। গানের সাতে অলংকার হিসেবে দেশীয় বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রের শব্দ কে প্রয়োগ করে বাংলা গান কে সমৃদ্ধ করার জন্য ভিন্নমাত্রার রূপকার তিনি। কখনো লাইভ স্টেজে, কখনো রেকর্ডিং স্টুডিওতে, কখন যে বেলা বয়ে যায়, সময় দেখার সময় নেই তার। এ যেন গানকে ভালোলাগার পাগলামি। ২০১৩ সাল থেকে অরবিট ব্যান্ডের সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। বিটিভির নিয়মিত জনপ্রিয় বাংলা স্টুডিও নামক ফিউশন গানের অনুষ্ঠানের প্রতিটি পর্বে করেছিলেন ভিন্নমাত্রার দেশীয় বাদ্যযন্ত্র বিভিন্ন ছন্দে প্রয়োগ । ইলেকট্রনিক প্যাডের প্যাটার্ন গুলো কেও ব্যবহার করতেন বিভিন্ন গানে। বর্তমান ব্যস্ততা নিয়ে রানা মিয়াকে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান, আসন্ন ঈদের, কিছু টেলিভিশন ও ইউটিউব মিডিয়ার জন্য গানের কাজ করছি রেকর্ডিং স্টুডিওতে। সম্প্রতি বাংলাদেশ টেলিভিশনে আসন্ন ঈদের ব্যান্ড শো তে অরবিট ব্যান্ডের দুটি গান বাজিয়েছি। অনুষ্ঠানটি ঈদের বিশেষ অনুষ্ঠানমালায় প্রচারিত হবে। তার সর্বশেষ কাজ সম্পর্কে জানান, একটি গানের কাজে হাত নিয়েছেন, ইউটিউব মাধ্যমে গানটি প্রচার হবে খুব শীঘ্রই। তিনি জানান একটি ভালো গানের পিছনে গায়কের চেয়ে মিউজিশিয়ান এর অবদান বেশি, পর্দার পিছনের মানুষ জনকে কেউ চিনেনা। তিনি বলেন আমরা নিরবে থেকেই কাজ করে যেতে চাই সামনের প্রজন্মের জন্য।