মো.শফিকুল ইসলাম মতি, নরসিংদী প্রতিনিধি:নরসিংদীতে মা ও শিশু কেন্দ্রের প্রসুতী মায়ের নিকট থেকে ঘুষ নেওয়া আর ঘুষের টাকা ফেরৎ দেওয়ার বিষয়েদৈনিক নবচেতনায় নিউজের পর জেলা জুরে ব্যাপক আলোচনায় আসেন ঐহাসপাতালটি। আর নিউজের পরবর্তী আপডেট নিউজের জন্য গনমাধ্যম কর্মীরাসদর হাসপাতারে ভিতরে মা ও শিশু কেন্দ্রের ভবনের ভিডিও ধারনের সময় যাদের বিরুদ্ধেনিউজ তারা বাধা প্রধান না করলেও তেরে আসেন সিভিল সার্জন অফিসে কর্মরতডা:মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দুপুরে সদর হাসপাতালসংলগ্ন মা ও শিশু কেন্দ্রের সামনে। ডা. মোহাম্মদ আশরাফফুল ইসলাম বলেনহাসতালা কমপাউন্ডের ভিতরে কোন সাংবাদিক প্রবেশ করতে হলে আমার অনুমতিনিতে হবে। আর আপনি কার অনুমতি নিয়ে ভিডিও করতেছেন। যানেন আমি কিকরতে পারি অনুমতি ছাড়া ভিডিও করার করনে আপনার বিরুদ্ধে ডিজিটালআইনের মামলা করতে পারি। আর অনুমতি ছাড়া আপনি কোন ভবনের ভিডিও বাছবি তুলতে পারবেন না। এ সময় সদর হাসপাতালে বসা ছিলেন সির্ভিল সাজনডা.আমিনুল হক তিনি গনমাধ্যম কর্মীদের তার রুমে যেতে বলেন। এর পর উনার
রুমে গেলে পুর্বে কমিউনিটি স্বা¯’্য ক্লিনিকের স্বাথ্য কর্মীদের বেতনপা”েছনা প্রায় আট মাস যাবৎ উক্ত নিউজে বক্তব্য দিতে রাজি ছিলনা সিভিলসার্জন, নিউজে উনার নাম উল্লেখ্য করায় বিভিন্ন হুমকি সরুপ কথাবলেন সংবাদকর্মীদের। আর এসময় ঐ ডা:মো.আশরাফুল অনুম ছাড়া ভবনের ছবি ও ভিডিওকরার বিষয়টি গনমাধ্যম কর্মীদের সামনে উপ¯’াপন করলে ভবনটি সিভিল সার্জনেরনয় বলে গনমাধ্যম কর্মীদের সাথে অসধাচরণ করে বেড় করে দেয়। অভিজ্ঞ মহল বলেনদুর্নীতির বিরুদ্ধে গনমাধ্যম কর্মীরা নিউজ করবে এটাই স্বাভাবিক ২৪ শেআন্দোলন হয়েছে একমাত্র দুর্নীতির বিরুদ্ধে। তার পরও অনেক অফিসের্নীতিবাজরা এখনোও বহাল তরীতে থেকে নিরবে ঘুষ গ্রহন করছে, গনমাধ্যমকর্মীরা নিউজ করতে গেলে ফ্যাসিস সরকারের আমলের আইনের ভয় দেখা”েছন। যারাএখনো ভাল হতে পারেন নাই তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি বিরুধী অভিযান চালাতেহবে এবং বিচার করতে হবে। বুধবার নরসিংদী মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্রের পরিদর্শিকালিছা বেগম এক প্রসূতি মায়ের ডেলিভারি করিয়ে ৫ হাজার টাকা ঘুষ নেন। পরেবিষয়টি জানান জানি হলে ঐ টাকা আবার ফেরৎ প্রধান করে। এ বিষয়ে দৈনিকনবচেতনাসহ বিভিন্ন গনমাধ্যমে নিউজ হয়। ঐ নিউজের ফলে দায়িত্বরতএডিসিসি ডা. মুঞ্জুর আলমসহ একটি তদন্ত কর্মীটি করার কথাছিল ঐ বিষয়েফলোআপ নিউজ করতে মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্রের ভিডিও ধারন করার সময় ছুটেআসেন সিভিল সার্জনে কর্মরত ডা.মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম ও সাথে থাকালোকজন ভিডিও ধারনে বাধা দেন এবং অনুমতি ছাড়া ভিডিও করার করনেডিজিটাল আইনে মামলাসহ হামলার হুমকি দেন তারা। আর এ সময় সদর হাসপাতালেকর্মরতছিলেন সিভিল সার্জন আমিলুন হক পরে তার কক্ষে ডেকে নিয়ে তিনিওএকই বাসায় গালি গালাজ করেন এবং নিউজ করলে মামলাসহ হামলার হুমকি প্রধান করেন। আর এসব কথাগুলো গনমাধ্যম কর্মীদের মোবাইলে অডিও রেকর্ড করা আছে।
