ePaper

তরঙ্গের পাখায় উড়ে রানা মিয়া


বিনোদন প্রতিবেদক
রানা মিয়ার মিউজিক ও শব্দ কৌশলীর দক্ষতা এক যুগ হতে চলছে। ৯০ দশকের জনপ্রিয় অরবিট ব্যান্ডের এর সাথে পথ চলা ছিল ২০১৩ থেকে। প্যাড, দেশী পারকিউশন বাজানোর পারদর্শিতা ছাড়াও স্টুডিওতে সাউন্ড রেকর্ডিং, বিভিন্ন স্টেজে কনসার্ট, টেলিভিশন ও গণমাধ্যমে অডিও ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তুলেছেন। এই গুণী ব্যক্তির কাছে কিছু প্রশ্ন করে জানতে পারলাম, আমাদের দেশীয় গানে দেশি যন্ত্রসঙ্গীতের ব্যবহার এবং যথাযথভাবে সুন্দর রেকর্ডিং করে ডিজিটাল মিডিয়ার মাধ্যমে মানুষের মন জয় করার নিত্য নতুন পন্থাগুলো। রানা মিয়ার কাছে জানতে পারলাম, ব্যান্ড মিউজিকের সাথে দীর্ঘদিনের কাজের অভিজ্ঞতার কারণে তার দক্ষতা বৃদ্ধি হয়েছে। আমাদের দেশে সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং শেখার জন্য সেই রকম কোন একাডেমি, প্রতিষ্ঠান নেই। সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর বিদেশী বইগুলো পড়ে, গুগল সার্চ করে, ইউটিউবে সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভিডিও দেখে আমাদের শিখতে হয়। এক্ষেত্রেও পুরনো যারা আমাদের দেশে সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এর দায়িত্ব পালন করে এসেছেন হাতেগোনা কয়েকজন, তাদের শরণাপন্ন হতে হয়। তাদের সহযোগিতায় প্রাকটিক্যাল কাজটি শেখা যায়।। রানা মিয়া আরো বলেন আমাদের দেশে যদি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মিউজিকের পাশাপাশি সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপরে পড়াশুনা করালেই আমরা অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারব এবং দেশের বুদ্ধিদীপ্ত ছেলে মেয়েরা বিদেশের মতো এই কাজটি শিখে প্রফেশন হিসাবে নিতে পারবে। রানা মিয়া জানান, সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার এর কাজে এশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন। বাংলাদেশ টেলিভিশন, এটিএন নিউজ, সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের লাইভ অথবা রেকর্ডেড বিভিন্ন মাত্রার অনুষ্ঠান।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *