নিজস্ব প্রতিবেদক
সিধলাজুড়ি তিন রাস্তার মোড়ে মরণ ফাঁদ। প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা। ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের শেষ সিধলাজুড়ি এবং রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার শেষ সিধলাজুড়ি মোড় মধুখালী উপজেলার সীমানার দিকে পাকা সড়ক দেবে কাদা ও মাটিতে খালে পরিনত হয়ে গেছে রাস্তা বেহাল দশা হওয়ায় যেন রাস্তা মরন দশায় পরিনত হয়ে গেছে এটা সংস্কার না হলে যে কোন মূহূর্তে মরণ দশায় পরিনত হতে পারে বা যানবাহনে প্রানহানী ঘটতে পারে। সংস্কার না হওয়ায় জান মালের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত মানুষ। রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার না হলে যে কোন সময় প্রাণহানি সহ ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। তাই রাস্তাটি মেরামতের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় এলাকাবাসী। স্থানীয় এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের রাস্তার পশ্চিম ও উত্তর পাশ এলাকা দিয়ে প্রবাহিত খালের ধারে সড়কটি প্রধান তিনটি রাস্তা সংযোগ হয়েছে। এই রাস্তার মোড় দিয়ে হালকা এবং ভারী যান সমাধিনগর, ডুমাইন এবং বালিয়াকান্দি উপজেলার রাজবাড়ী জেলায় যাওয়ার বাইপাস সড়কের এটাই প্রধান সড়ক। স্থানীয় এলাকাবাসীরা জানান, এই রাস্তা দিয়ে দিনে ও রাতে যে কোন হালকা ও ভারী যানবাহন চলাচল করলে যে কোন সময় গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পড়ে যেতে পারে। রাস্তাটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়াই ও দুর্ঘটনা হাত থেকে বাঁচতে রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার করা প্রয়োজন বলে মনে করেন স্থানীয়রা। ডুমাইন ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম বলেন রাস্তাটিতে হালকা ও ভারী যানবাহন চলাচলে চরমঝুঁকি যেকোন সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। যতটুক জানি রাস্তাটি মুলত এলজিইডি দায়িত্বেই রয়েছে। দুর্ঘটনা এড়াতে দ্রুত রাস্তাটি সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু রাসেল বলেন, যদি এই রাস্তাটি সড়ক ও জনপথের দায়িত্বে থাকে তাহলে তারাই এই রাস্তাটি সংস্কার করবে। আর যদি এলজিইডির দায়িত্বে থাকে তাহলে এলজিইডি মাধ্যমে কথা বলে সংস্কার করা যাবে। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী সোহেল রানা এর নজরে এনে রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের সর্ব সাধারন দাবী জানান যাতে সামনে ঈদ তাই সড়ক দূর্ঘটনায় গাড়ী উল্টে কারও প্রানহানী না ঘটে।