গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের সাপমারা ইউনিয়ন ৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম আনুষ্ঠানিক উদ্ধোধন করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকাল ৩টায় ৯নং ওয়ার্ড সারাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ কার্যক্রম উদ্ধোধন করা হয়। এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বে করেন, সাপমারা ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক সারোয়ার মন্ডল এবং সদস্য সচিব মাসুদুর রহমান মাসুদ ও সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক মতিয়ার রহমানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং রংপুর বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম। সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন ভর্তি কার্যক্রমের উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ফারুক আহম্মেদ। এসমসয় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. ফারুক কবির আহম্মেদ বলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক সানোয়ার হোসেন দিপু, পৌর বিএনপির সভাপতি রবিউল কবির মনু, সাধারণ সম্পাদক আবু জাফর লেলিন, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আলতাব হোসেন পাতা, দপ্তর সম্পাদক চলতি দায়িত্ব সাজাদুর রহমান সাজু, জেলা বিএনপির সদস্য ও ওলামা দলের সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান বিদ্যুৎ, পৌর যুবদলের আহবায়ক ময়েন উদ্দিন লিপন, সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন গোলাপ, উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক হাবিবুর রহমান আকন্দ হাবিব, উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব মনির হোসেন সরকার, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক শাহ আলম, উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি ইকবাল হোসেন, পৌর শ্রমিক দলের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, উপজেলা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি রজিবুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আশিকুজ্জামান মুন্না, সাপমারা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক আমিরুল ইসলাম, যুগ্ম আহবায়ক মোস্তফা, শরিফুল ইসলাম তরু, ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক জান্নাতুল বাকী, ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সভাপতি ভিক্ষু, সাপমারা ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ন সম্পাদকসহ প্রমুখ। এ সময় বক্তরা বলেন, এই জুলাই মাসে আমরা আজ একত্রিত হয়েছি। এই জুলাই মাসে রক্তের বিনিময়ে আপনার আমার ভাই এবং কারো না কারোর রক্তের বিনিময়ে জুলাইয়ে আন্দোলন সংগ্রামে ত্যাগের মাধ্যমে ৩৬শে জুলাই স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। জুলাইয়ে আন্দোলনের মাধ্যমে এ দেশটাকে মুক্ত করেছি। সে কথায় মাথায় রেখে আমাদের কে সদস্য করতে হবে। আওয়ামী লীগের কোন দোসরকে আমাদের দরকার নেই। আগামী দিনের যারা বিএনপিকে ভোট দিবে, বিএনপির আদর্শকে ভালবাসে তাদেরকে খুঁজে খুঁজে বের করে সদস্য করতে হবে। বিগত ১৭বছর যারা স্বৈরাচারী হাসিনার জুলুম অত্যাচারে নিষ্পেষিত হয়েছে, যারা বিএনপির দূর্দিনে নেতাকর্মীদের আশ্রয় দিয়েছেন এবং বি এনপির জন্য দোয়া করেছেন তারাই বিএনপির সদস্য হবে। আমাদের সে লক্ষ্য এখনও পুরন হয়নি। আমরা এখন ও সেই অবস্থা আছি। আমাদের মধ্যে তৃতীয় পক্ষ ঢুকে গেছে। আমরা এখন ও শঙ্কা মুক্ত হয় নাই। তাই আমরা ভাইয়ে ভাইয়ে ঐক্যবদ্ধ ভাবে থাকতে হবে।