আল আমিন,কুষ্টিয়া
আমি কুষ্টিয়া জেলা সর্বসাধারণের কাছে দোয়া প্রাথী। আমি জেনো আপনাদের সকলের দোয়াই ও দীর্ঘদিনের ত্যাগ তিতিক্ষাও সকলের ভালোবাসায় আমি আমার কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি। আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি দল বিএনপি পরীবারের আপনাদের সকলের কাছে দোয়া প্রাথী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি দল বিএনপির অঙ্গ সহযোগী সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি যুবদল কুষ্টিয়া জেলা যুবদল ও সদর উপজেলা যুবদলের বিভিন্ন পদে থেকে আমি আমার দিক থেকে সাধ্য মতো সর্ব্বোচ্চ দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছি। কুষ্টিয়া জেলা যুবদলের রাজনীতিতে আমার সর্ব প্রথম পোষ্ট ছিলো ২৮ অক্টোবর ২০২৪ পর থেকে কুষ্টিয়া জেলা যুবদল এর প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে আমি দীর্ঘ দিন ধরে দায়িত্ব পালন করেছি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি দল বিএনপির অঙ্গ সহযোগী সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি যুবদল কুষ্টিয়া জেলা যুবদল ও সদর উপজেলা যুবদলের বিভিন্ন পদে থেকে আমি আমার দিক থেকে সাধ্য মতো দলের দূর দীনে আমি এবং আমার পরিবারের সদস্যরা ও আমার অনুসারীদের সকলকে সঙ্গে নিয়ে সর্ব্বোচ্চ দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছি। কুষ্টিয়া জেলা যুবদলের রাজনীতিতে আমার সর্ব প্রথম পদ ছিলো আমি দীর্ঘ দিন ধরে সদর উপজেলা যুবদলের সাবেক সফল সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করি। তার পরে মরহুম ওমর ফারুক ভাই জখন সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তখন আমি সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক যুব বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করি। কুষ্টিয়া জেলা যুবদল এর আমি আল আমিন কানাই-কামাল কমিটিতে; কুষ্টিয়া জেলা যুবদল এর সিনিয়র যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করি। তার পরে ২৮ অক্টোবর ২০২৩ সালের ঢাকায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচি প্রোগ্রাম হওয়ার পরে সারা বাংলাদেশে জখন জাতীয়তাবাদি দল বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনের সেন্ট্রাল নেতৃবৃন্দ জখন লাগাতল একটানা বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করতে থাকে; ঠিক সেই সময়টি তখন কুষ্টিয়া জেলা যুবদল সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক শারীরিক ভাবে অসুস্থ থাকায় চলমান আন্দোলন সংগ্রামকে আরো শক্তিশালী করার জন্য দেশ নায়েক তারেক রহমানের দিক নির্দেশনায় জাতীয়তাবাদি যুদবল সেন্ট্রাল কমিটির সাবেক সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ভাই ও তখন সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ছিলেন মোনায়েম মুন্না ভাই ও কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সদস্য সচিব জননেতা ইঞ্জিনিয়ার জাকির হোসেন সরকার ভাইয়ের সার্বক্ষণিক সহযোগিতায় সেন্ট্রাল নেতৃবৃন্দ ২৮ অক্টোবর ২০২৩ সাল এই সময় থেকে যুদবল শক্তিশালী করার জন্য এবং প্রতিটি মিছিল; মিটিং; সাংগঠনিক ভাবে যুবদলকে আরো শক্তিশালী করার জন্য আমি আব্দুল মাজেদ কে প্রধান সমন্বয়ক ও জিল্লুর রহমান জনিকে সহ সম্বন্নয়ক করে কুষ্টিয়া জেলা যুবদল এর সমন্বয়ক কমিটি ঘোষণা করে ; ঠিক তার ২ দিন পরে শাহনেওয়াজ সুমনকে ও সহ সম্বন্নয়ক করে আমাদের ৩জন কে কুষ্টিয়া জেলা যুবদলের সমন্বয়ক কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয় আমি আমার রাজনৈতিক অনুসারী ও সহযোদ্ধাদের কে সঙ্গ নিয়ে যুবদলের প্রতিটি কর্মসূচি সবাই কে সমন্বয় করে সফল করার চেষ্টা করেছি এবং সেই ভয়াবহ সময়ে বিএনপি ও যুবদলের কেন্দ্রীয় ডাকা প্রতিটি কর্মসূচি মিটিং মিছিল দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পালন করে আসছি। ঠিক সেই সময়ে প্রশাসন আমাকে কঠোর নজর দাড়িতে রাখা শুরু করে তখন কৌশলে আমি আমার অনুসারীদের নিয়ে সর্বপ্রথম মশাল মিছিল করি স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে এর পরে আমি আমার অনুসারী ও সহযোদ্ধাদের সঙ্গে নিয়ে প্রতিটি কর্মসূচি সফল করি। সর্বশেষ একটি কথা বলতে চায় কুষ্টিয়া জেলা বিএনপি ও যুবদলের রাজনীতিতে আমি আব্দুল মাজেদ ৫ তারিখের পরে আসি নাই জাতীয়তাবাদি দল বিএনপি র জন্য আব্দুল মাজেদ তার পরিবার তার অনুসারী ও তার নেতাকর্মীদের দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে দলের দূর সময় থেকে দলকে ভালোবেসে দলের জন্য কতটুকু অবদান আছে তাহ সেন্ট্রাল নেতৃবৃন্দ ও কুষ্টিয়া সিনিয়র নেতা সহ কুষ্টিয়া বাসি জানে বিগত দিনে জাতীয়তাবাদি দলের জন্য জখন জাহ করার দরকার তাই করার চেষ্টা করেছি আর আজকে আমি জে জায়গায় এসেছি ; এর পিছনে সব থেকে বড় অবদান আমার প্রতিটি অনুসারী ও সহযোদ্ধাদের। সর্বশেষে একটি কথা বলতে চায়। আব্দুল মাজেদ দীর্ঘ ১৭ বছরে তার আলিশান বাড়ি থাকলেও ঘুমাতে পারিনি একটি রাত ও তার নিজ বাসায় এমনকি বিগত ২০১২ সাল থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গা রাত কাটাতে হয়েছে তার ২ ছেলে শাওন ও সানজিদ কে। তার বাবা বিএনপি রাজনীতিতে সক্রিয় থাকার কারণে নানা হামলা মামলার নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে তার পরিবারকে। তার পরেও কখনো দলের দূর সময় থেকে কখনো পিছু পা হয়নি আব্দুল মাজেদ ও তার পরিবার আমার একেক একেক টি শক্তি ই হচ্ছে আমার প্রতিটি কর্মীর আমার প্রতি নি: স্বার্থ ভালোবাসা। তোমাদের সকলের সার্বিক সহযোগিতা ও ভালাবাসাই আজকে আমি তোমাদের মাঝে তোমাদের ই আব্দুল মাজেদ।
