বিশ্ব ইজতেমার ১ম পর্ব শেষ হওয়ার একদিন পর মঙ্গলবার দুপুরে টঙ্গীর তুরাগতীরে দ্বিতীয় পর্বের আয়োজক মুরুব্বীদের কাছে টঙ্গীর ইজতেমা ময়দান হস্তান্তর করেছে জেলা ও পুলিশ প্রশাসন। মাঠ বুঝে নেয়ার পর পরই সাদপন্থী আয়োজক সদস্যরা মাঠ গুছিয়ে নিতে কাজ শুরু করেছেন। গাজীপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) আনিসুর রহমান বলেন, বিশ্বইজতেমার প্রথম পর্বের আয়োজক জুবায়ের পন্থীদের কাছ থেকে মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে ইজতেমাস্থল বুঝে নিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে দ্বিতীয় পর্বের আয়োজক মুরুব্বীদের কাছে তা হস্তান্তর করা হয়েছে। আমরা দেখেছি ময়দানের প্যান্ডেল, বিদ্যুৎ সংযোগসহ ব্যবহার্য সবকিছু ঠিকঠাক আছে কি-না। দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা আয়োজকদের যাতে কোনো ধরনের অসুবিধা না হয় সে সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করছি সকলের সহযোগীতায় ইজতেমার প্রথম পর্বের ন্যায় দ্বিতীয় পর্বও সুষ্ঠু-সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে। গত ১৩, ১৪ এবং ১৫ জানুয়ারী তিনদিন তুরাগতীরে জোবায়ের পন্থিরা বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের আয়োজন করেছিলেন। সেসময় কোনো সমস্যা হয়নি, নির্ঝঞ্জাটভাবে তাদের ইজতেমা সম্পন্ন হয়েছে। সা’দ পন্থী তাবলীগ পরিচালনা কমিটির সদস্য মো. মিজান জানান, মঙ্গলবার দুপুরে আমারা জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে ইজতেমা মাঠ বুঝে নিয়েছি। বুধবার থেকে আমাদের তাবলীগ সাথীরা মাঠে জমায়েত হতে থাকবেন। এর আগেই পুরো মাঠ গুছিয়ে নেয়া হবে ইনশাল্লাহ। তবে দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা নিয়ে ফেসবুকে নানা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। তিনি মুসুল্লীদের ওইসব অপপ্রচারে কান না দিতে অনুরোধ করেছেন। দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা সকলের সহযোগিতায় সুন্দর ও সুষ্ঠভাবেই সম্পন্ন হবে। এজন্য সকল প্রস্তুতি তাদের রয়েছে। ইজতেমা ময়দানে আগের পর্বের মুসুল্লীদের পরিত্যাক্ত খাবার-ময়লা পরিস্কার করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাদের সার্বিক সহযোগিতা করছে। গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ এ প্রতিনিধিকে ফোনে জানান, ইজতেমায় জরুরী পরিচ্ছন্নতা সেবা প্রদানের জন্য গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সার্বক্ষণিক গার্বেজ ট্রাকসহ প্রায় ৬০০ পরিচ্ছন্নকর্মী মোতায়েন রয়েছে। ইজতেমা ময়দানের দক্ষিণ পাশে তুরাগ নদীর তীরে বর্জ্য ফেলার জন্য অস্থায়ীভাবে ড্যাম্পিং পয়েন্ট তৈরি করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্লিচিং পাউডারসহ অন্যান্য উপকরণ মজুত রয়েছে। এ পর্বেও আয়োজকদের প্রস্তুতিকাজে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) কমিশনার মোল্ল্যাা নজরুল ইসলাম বলেন, দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের নিরাপত্তাসহ সার্বিক বিষয়ে প্রথম পর্বে যে ব্যবস্থা ছিল একই ব্যবস্থা থাকবে। আগামী শুক্রবার (২০ জানুয়ারী) থেকে শুরু হবে দ্বিতীয় পর্বের মাওলানা সাদ কান্ধলাভী অনুসারীদের বিশ্ব ইজতেমা এবং তা চলবে রোববার (২২ জানুয়ারী) পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত তাদের ফুল ডিপ্লয়মেন্ট থাকবে।
হস্তান্তর অনুষ্ঠানে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সচিব আব্দুল হান্নান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হুমায়ুন কবির, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এস এম সাইফুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মামুনুল করিম, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি’র) উপ-কমিশনার ইব্রাহিম প্রমূখ উস্থিত ছিলেন। এছাড়া প্রথম পর্বের জুবায়েরপন্থী মুরুব্বী প্রকৌশলী মাহফুজ, মিডিয়া সমন্বয়কারী জহির ইবনে মুসলিম এবং সাদ পন্থী মুরুব্বী প্রকৌশলী শাহ মো: মহিবুল্লাহ, প্রকৌশলী মো: নূর মোহাম্মদ, ড. মো: আব্দুস সালাম, ড. রেজাউল করিম এবং হাজী মনির হোসেন। ১ম পর্ব শেষ হওয়ার একদিন পর মঙ্গলবার দুপুরে টঙ্গীর তুরাগতীরে দ্বিতীয় পর্বের আয়োজক মুরুব্বীদের কাছে টঙ্গীর ইজতেমা ময়দান হস্তান্তর করেছে জেলা ও পুলিশ প্রশাসন। মাঠ বুঝে নেয়ার পর পরই সাদপন্থী আয়োজক সদস্যরা মাঠ গুছিয়ে নিতে কাজ শুরু করেছেন। গাজীপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) আনিসুর রহমান বলেন, বিশ্বইজতেমার প্রথম পর্বের আয়োজক জুবায়ের পন্থীদের কাছ থেকে মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে ইজতেমাস্থল বুঝে নিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে দ্বিতীয় পর্বের আয়োজক মুরুব্বীদের কাছে তা হস্তান্তর করা হয়েছে। আমরা দেখেছি ময়দানের প্যান্ডেল, বিদ্যুৎ সংযোগসহ ব্যবহার্য সবকিছু ঠিকঠাক আছে কি-না। দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা আয়োজকদের যাতে কোনো ধরনের অসুবিধা না হয় সে সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করছি সকলের সহযোগীতায় ইজতেমার প্রথম পর্বের ন্যায় দ্বিতীয় পর্বও সুষ্ঠু-সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে। গত ১৩, ১৪ এবং ১৫ জানুয়ারী তিনদিন তুরাগতীরে জোবায়ের পন্থিরা বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের আয়োজন করেছিলেন। সেসময় কোনো সমস্যা হয়নি, নির্ঝঞ্জাটভাবে তাদের ইজতেমা সম্পন্ন হয়েছে। সা’দ পন্থী তাবলীগ পরিচালনা কমিটির সদস্য মো. মিজান জানান, মঙ্গলবার দুপুরে আমারা জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে ইজতেমা মাঠ বুঝে নিয়েছি। বুধবার থেকে আমাদের তাবলীগ সাথীরা মাঠে জমায়েত হতে থাকবেন। এর আগেই পুরো মাঠ গুছিয়ে নেয়া হবে ইনশাল্লাহ। তবে দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা নিয়ে ফেসবুকে নানা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। তিনি মুসুল্লীদের ওইসব অপপ্রচারে কান না দিতে অনুরোধ করেছেন। দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা সকলের সহযোগিতায় সুন্দর ও সুষ্ঠভাবেই সম্পন্ন হবে। এজন্য সকল প্রস্তুতি তাদের রয়েছে। ইজতেমা ময়দানে আগের পর্বের মুসুল্লীদের পরিত্যাক্ত খাবার-ময়লা পরিস্কার করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাদের সার্বিক সহযোগিতা করছে। গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ সাংবাদিকদের জানান, ইজতেমায় জরুরী পরিচ্ছন্নতা সেবা প্রদানের জন্য গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সার্বক্ষণিক গার্বেজ ট্রাকসহ প্রায় ৬০০ পরিচ্ছন্নকর্মী মোতায়েন রয়েছে। ইজতেমা ময়দানের দক্ষিণ পাশে তুরাগ নদীর তীরে বর্জ্য ফেলার জন্য অস্থায়ীভাবে ড্যাম্পিং পয়েন্ট তৈরি করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্লিচিং পাউডারসহ অন্যান্য উপকরণ মজুত রয়েছে। এ পর্বেও আয়োজকদের প্রস্তুতিকাজে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) কমিশনার মোল্ল্যাা নজরুল ইসলাম বলেন, দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের নিরাপত্তাসহ সার্বিক বিষয়ে প্রথম পর্বে যে ব্যবস্থা ছিল একই ব্যবস্থা থাকবে। আগামী শুক্রবার (২০ জানুয়ারী) থেকে শুরু হবে দ্বিতীয় পর্বের মাওলানা সাদ কান্ধলাভী অনুসারীদের বিশ্ব ইজতেমা এবং তা চলবে রোববার (২২ জানুয়ারী) পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত তাদের ফুল ডিপ্লয়মেন্ট থাকবে। হস্তান্তর অনুষ্ঠানে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সচিব আব্দুল হান্নান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হুমায়ুন কবির, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এস এম সাইফুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মামুনুল করিম, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি’র) উপ-কমিশনার ইব্রাহিম প্রমূখ উস্থিত ছিলেন। এছাড়া প্রথম পর্বের জুবায়েরপন্থী মুরুব্বী প্রকৌশলী মাহফুজ, মিডিয়া সমন্বয়কারী জহির ইবনে মুসলিম এবং সাদ পন্থী মুরুব্বী প্রকৌশলী শাহ মো: মহিবুল্লাহ, প্রকৌশলী মো: নূর মোহাম্মদ, ড. মো: আব্দুস সালাম, ড. রেজাউল করিম ।
###