দক্ষণিাঞ্চলীয় ম্যানুফ্যাকচারংি হাব গুয়াংজু থকেে অভবিাসী শ্রমকিদরে বাড়রি উদ্দশ্যেে ছুটতে হয়ছে।ে হাজার হাজার ছোট আকাররে প্রতষ্ঠিানগুলো বন্ধ হয়ে গছে।ে সাউথ চায়না র্মনংি পোস্টরে এক প্রতবিদেনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতবিদেনে বলা হয়, বুধবার (৯ নভম্বের) দুই হাজারওে বশেি করোনা রোগী সনাক্ত হয়। গুয়াংজুতে রোগীর সংখ্যা বড়েে যাওয়ায় গণ পরীক্ষা শুরু হয় এবং কঠোর লকডাউন জারি করা হয়।
চীনরে বৃহত্তম কাপড়রে বাজার ঝোংডা সাধারণত প্রায় এক লাখ র্কমচারীর আবাসস্থল। যা এখন প্রায় খাল।ি ঝোংদা গত সপ্তাহ র্পযন্ত হুবইে প্রদশেরে একজন দক্ষ অভবিাসী র্কমী হু আন এর বাড়ি ও র্কমক্ষত্রে ছলি। কন্তিু স্থানীয় র্কতৃপক্ষরে বাধ্যতামূলক কোয়ারন্টোইনরে ফলে তাকে তাড়াহুড়ো করে সব জনিসিপত্র গুছযি়ে নযি়ে বাড়ি ফরিে যতেে হয়।
হু আন বলনে, ‘প্রার্দুভাব মানে আমার জন্য এই বছররে কাজরে শষে। গত বছররে তুলনায় এ বছর বশেরি ভাগ ছোট ছোট ওযর়্াকশপ ও কারখানার মালকি শ্রমকিদরে আয় অনকে কম হয়ছে।ে’
হুয়াং ওয়ইেজি নামরে এক কাপড় বক্রিকিারী তার ব্যবসার ভ্যান নয়িে উন্নত শহর র্পাল রভিার ডল্টো থকেে পশ্চমি গুয়াংডং প্রদশেরে ইয়াংসি গ্রামে ফরিে আসনে। তনিি জানান, তনিি শনেজনে, ফোশান, শুন্ডে ও ডংগুয়ানে ভ্যানে করে কাপড় বক্রিি করছলিনে এবং দখেতে পান যে গত বছররে তুলনায় এবার মানুষ অনকে কম ছলি।
র্পাল রভিার ডল্টো জুড়ে শল্পি এলাকায় অনকে কারখানায় খুব কম লোক রয়ছে।ে এছাড়াও অনকে ছোট ও মাঝারি আকাররে প্রতষ্ঠিান বন্ধ হয়ে গছে।ে শ্রমকিরা গত বছররে মতো এবার কনোকাটা করতে বা র্অথ ব্যয় করতে বাহরি হয়নি বলে জানান হুয়াং ওয়ইেজ।ি
তনিি আরও বলনে, প্রার্দুভাব পরস্থিতিকিে আরও খারাপ করে তোলে তাই তনিি গুয়াংজু ছডে়ে তার গ্রামে ফরিে যাওয়ার সদ্ধিান্ত নযি়ছেনে। অন্তত তাকে বাড়তিে উচ্চ জীবনযাত্রার খরচ দতিে হবে না।
হাইঝু, বাইয়ুন এবং পান্যু জলোয় বপিুল পরমিাণে ছোট ব্যবসা ও শল্পি সংস্থা রয়ছে।ে কন্তিু লকডাউনরে ফলে হু ও হুয়াং এর মতো অসংখ্য অভবিাসী শ্রমকিরা এই এলাকা ছডে়ে চলে গছেনে।