যশোরের মণিরামপুরবাসিকে নিয়ে আমার গর্বের শেষ নেই। মণিরামপুরবাসি আমাকে আবারও চিরঋণি করে রাখলো। যা নিজের জীবন দিয়ে হলেও এ ঋণ শোধ করা যাবে না। করোনা আক্রান্ত হয়ে বাবার মৃত্যু হলে যেখানে সন্তানেরা মৃত বাবার দাফন বা সৎকার করতে ভয় পাচ্ছে, করোনার ভয়ে মৃত বাবার লাশটা পর্যন্ত ছুয়ে দেখছে না-সেখানে আমি করোনা আক্রান্তকালে মণিরামপুরের জনগণ আমাকে এতটুকু ভীত হতে দেননি। তারা আমাকে চারিদিক থেকে আগলে রেখেছে। নিষেধ সত্বেও আমার চারিপাশে সব সময় ভীড় করে থাকতো। এতটুকু করোনার ভয় তাদের ছিলনা। করোনাকে অন্যান্য সাধারণ রোগের মত মনে করে সব সময় আমার চারিদিকে ভীড় করে থাকতো। স্বপরিবারে করোনা আক্রান্ত কালিন-মণিরামপুর উপজেলার আপমর জনতা জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে তারসহ পরিবারের সদস্যদের রোগমুক্তি কামনায় দোয়া, প্রার্থনা এবং আর্শিবাদ করায়-মণিরামপুর বাসির প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ বক্তব্য দান কালে এ কথা বলেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য (এমপি)। প্রতিমন্ত্রীর নির্দেশনায় অনুষ্ঠিত মঙ্গলবার বিকালে মণিরামপুর পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট মাঠে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আলহাজ্জ্ব কাজী মাহমুদুল হাসান এর সভাপতিত্বে এবং উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক ফারুক হোসেন এর পরিচালনায় দোয়া ও প্রার্থনা অনুষ্ঠানপূর্ব আলোচনা সভায় সহ একাধিক দলীয় নেতা-কর্মী এবং সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে তিনি আরও বলেন, দোষে-গুনে মানুষ, অতীতে আমার অনেক ভূল ত্রুটি ছিল সেটা আমিও জানি।